শেয়ার বাজার

গাজার খান ইউনিসে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬৫

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৪

গাজার খান ইউনিসে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬৫

JlecBD ডেস্ক: গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিস শহরে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। সোমবারের (২২ জানুয়ারি) ওই হামলায় কমপক্ষে ৬৫ জন নিহত হয়েছে। গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর তাণ্ডবে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ২৫ হাজার ২৯৫ জন নিহত হয়েছে। এছাড়া আহত হয়েছে আরও ৬৩ হাজার মানুষ।

এদিকে খান ইউনিসে প্যালেস্টাইন রেড ক্রিসেন্টের সোসাইটির (পিআরসিএস) সদর দপ্তরেও হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। সেখানে কামানের গোলা দিয়ে হামলা চালানো হয়েছে বলে সংস্থাটির পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে।

সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্টে পিআরসিএস ইসরায়েলি বাহিনী জানিয়েছে, ইসরায়েলি ড্রোন থেকে ব্যাপক গুলি চালানো হয়েছে। ওই সদর দপ্তরে আশ্রয় নেওয়া অনেকেই আহত হয়েছেন। তারা নিরাপদ স্থান ভেবে সেখানে আশ্রয় নিয়েছিল।

সাম্প্রতিক সময়ে খান ইউনিসে ইসরায়েলি আগ্রাসন অনেক বেড়ে গেছে। এতে শত শত বেসামরিক নাগরিকের হতাহতের খবর পাওয়া যাচ্ছে। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বলছে, তারা শহরে হামাস যোদ্ধাদের নির্মূল করার চেষ্টা করছে। কিন্তু হামাসের বিরুদ্ধে অভিযানের নামে নিরীহ ফিলিস্তিনিদের নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে। ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যকার সংঘাতের ঢেউ গিয়ে পড়েছে সিরিয়া এবং ইয়েমেনেও।

ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে লোহিত সাগরে ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাচ্ছে হুথি বিদ্রোহীরা। অপরদিকে হুথিদের ওপর পাল্টা আক্রমণ করছে যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য।

এদিকে সোমবার হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে নতুন করে যৌথ বিমান হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য। পেন্টাগন বলছে, সোমবার আটটি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হয়েছে। ভূগর্ভস্থ একটি গুদাম, ক্ষেপণাস্ত্র এবং নজরদারির স্থানে হামলা চালানো হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে ইরান-সমর্থিত হুথিরা লোহিত সাগরের গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য রুট দিয়ে যাতায়াতকারী ইসরায়েল ও পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কিত জাহাজগুলোতে হামলা চালাচ্ছে।

যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য বলছে, লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজের অবাধ প্রবাহ রক্ষা করার চেষ্টা করছে তারা। পেন্টাগনের জারি করা একটি যৌথ বিবৃতিতে হুথিদের বিরুদ্ধে হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমাদের লক্ষ্য লোহিত সাগরে উত্তেজনা হ্রাস করা এবং স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার করা। ওই অঞ্চলে বাণিজ্যের অবাধ প্রবাহ রক্ষা করার বিষয়ে আমরা দ্বিধা করব না।

Dummy Ad 1

বিশ্বের শীর্ষ ধনীদের নতুন তালিকা প্রকাশ, শীর্ষে বানার্ড আর্নল্ট

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ০৩ এপ্রিল, ২০২৪

বিশ্বের শীর্ষ ধনীদের নতুন তালিকা প্রকাশ, শীর্ষে বানার্ড আর্নল্ট

পুরো বিশ্বে যখন কিনা অর্থনৈতিক সংকট চলছে, সেই সময়ও ধনী ব্যক্তিরা আরও ধনী হচ্ছেন। সম্প্রতি ২০২৪ সালের শীর্ষ ধনীদের নতুন তালিকা প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ব্যবসা-বাণিজ্যবিষয়ক ম্যাগাজিন ফোর্বস। দেখা গেছে―চলমান বিশ্বে যুদ্ধ, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির মতো বিভিন্ন বাধা অতিক্রম করেও গতবারের তুলনায় সম্পদ বেড়েছে অনেক ধনীদের।

বিলিওনিয়ারদের তালিকায় জায়গা করে নেয়া দুই-তৃতীয়াংশ ধনীদের সম্পদমূল্য গত বছরের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে, আর কমেছে মাত্র এক-চতুর্থাংশ ব্যক্তিদের সম্পদমূল্য। এছাড়া শীর্ষ ২০ ধনীর সম্পদমূল্য অনেক বেশিই বৃদ্ধি পেয়েছে। সামগ্রিকভাবে তাদের সম্পদমূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে ৭০ হাজার কোটি ডলার।

ফোর্বসের প্রকাশ করা তালিকায় এবার শীর্ষে রয়েছে ফ্রান্সের বানার্ড আর্নল্ট ও তার পরিবার। তার সর্বমোট সম্পদমূল্য ২৩৩ বিলিয়ন ডলার। ৭৫ বছর বয়সী বার্নাড হচ্ছেন লুই ভুইতোঁ ও সেফোরাসহ বিশ্বের ৭৫টি নামিদামি ফ্যাশন ও কসমেটিক্স ব্র্যান্ডের মালিক।

এরপর দ্বিতীয়তে রয়েছেন নাগরিক টেসলা ও স্পেস এক্সের কর্ণধার ইলন মাস্ক। ৫২ বছর বয়সী এই ব্যক্তির সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৯৫ বিলিয়ন ডলার।

তৃতীয়তে রয়েছে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান অ্যামাজনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস। গত বছরের তুলনায় এবার তার সম্পদমূল্য বেড়েছে প্রায় ৮৫ বিলিয়ন ডলার। তার মোট সম্পদমূল্য ১৯৪ বিলিয়ন ডলার।

তালিকায় চতুর্থ অবস্থানে জায়গা করে নিয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ। ৩৯ বছর বয়সী এই ব্যক্তির গতবার সম্পদমূল্য ছিল ৬৪ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার। তা এবার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭৭ বিলিয়ন ডলার।

তালিকায় সপ্তম অবস্থানে রয়েছেন বিশ্বের আলোচিত বিলিওনিয়ার মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস। এবার তার সম্পদমূল্য বেড়ে ১২৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। আর ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানি ১১৫ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার নিয়ে তালিকার ৯ম-এ অবস্থান করছেন।

এবার বিশ্বের বিলিওনিয়ারদের নিয়ে প্রকাশ করা এই তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছেন ১৪১ জনের বেশি ধনী ব্যক্তি। সবমিলে এখন বিশ্বে বিলিওনিয়ার রয়েছেন ২ হাজার ৭৮১ জন।


আবারও ইয়েমেনে হুথিদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের হামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২২ জানুয়ারি, ২০২৪

আবারও ইয়েমেনে হুথিদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের হামলা

JlecBD ডেস্ক: ইয়েমেনে হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে নতুন করে যৌথ বিমান হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য। পেন্টাগন বলছে, সোমবার আটটি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হয়েছে। ভূগর্ভস্থ একটি গুদাম, ক্ষেপণাস্ত্র এবং নজরদারির স্থানে হামলা চালানো হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে ইরান-সমর্থিত হুথিরা লোহিত সাগরের গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য রুট দিয়ে যাতায়াতকারী ইসরায়েল ও পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কিত জাহাজগুলোতে হামলা চালাচ্ছে। 

যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য বলছে, লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজের অবাধ প্রবাহ রক্ষা করার চেষ্টা করছে তারা। পেন্টাগনের জারি করা একটি যৌথ বিবৃতিতে হুথিদের বিরুদ্ধে হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমাদের লক্ষ্য লোহিত সাগরে উত্তেজনা হ্রাস করা এবং স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার করা। ওই অঞ্চলে বাণিজ্যের অবাধ প্রবাহ রক্ষা করার বিষয়ে আমরা দ্বিধা করব না।

গত ১১ জানুয়ারি হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে যৌথভাবে হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য। এ নিয়ে অষ্টমবারের মতো ইয়েমেনে হুথি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে হামলা চালালো যুক্তরাষ্ট্র। অপরদিকে এ নিয়ে দ্বিতীয় বারের মতো যৌথ অভিযানে অংশ নিয়েছে যুক্তরাজ্য।

দুদেশের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অস্ট্রেলিয়া, বাহরাইন, কানাডা এবং নেদারল্যান্ডসের সমর্থনে এই হামলা চালানো হয়েছে। ইউএসএস আইজেনহাওয়ারের মার্কিন যুদ্ধবিমান সোমবারের হামলায় অংশ নিয়েছে। যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় (এমওডি) জানিয়েছে, তাদের জোড়া ভয়েজার ট্যাঙ্কারের সহায়তায় চারটি আরএএফ টাইফুন মার্কিন বাহিনীর সঙ্গে হামলায় অংশ নিয়েছে।

যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্র্যান্ট শ্যাপস হুথিদের অসহনীয় আক্রমণের বিরুদ্ধে আত্মরক্ষা হিসাবে এই হামলাকে বর্ণনা করেছেন।

এদিকে হুথি-নিয়ন্ত্রিত আল মাসিরাহ টিভি জানিয়েছে, ইয়েমেনের রাজধানী সানা এবং এর কাছাকাছি অবস্থিত আল দাইলামি বিমান ঘাঁটি, তাইজ এবং বায়দা প্রদেশে হামলা চালানো হয়েছে।


গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা বন্ধের নির্দেশ আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের-আইসিজে

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২৬ জানুয়ারি, ২০২৪

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা বন্ধের নির্দেশ আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের-আইসিজে

JlecBD আন্তর্জাতিক ডেস্ক: তবে গাজায় ইসরালের সামরিক অভিযান বন্ধের যে আদেশ দক্ষিণ আফ্রিকা চেয়েছিল, তাতে সায় দেয়নি জাতিসংঘের এ সর্বোচ্চ আদালত।

ইসরায়েলকে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় গণহত্যা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক বিচার আদালত। শুক্রবারের (২৬ জানুয়ারি) এই রায়ে বলা হয়েছে, ইসরায়েলকে নিশ্চিত করতে হবে যে তার বাহিনী গাজায় আর গণহত্যা চালাবে না ও ‘কথিত’ গণহত্যার প্রমাণ সংরক্ষণ নিশ্চিত করবে।

শুক্রবার গাজা উপত্যকায় গণহত্যা নিয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার করা মামলার রুল জারি করেন আন্তর্জাতিক বিচার আদালত। এতে গাজায় গণহত্যা বন্ধে সম্ভাব্য সব ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ইসরায়েলকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে গাজায় ইসরায়েলকে তাৎক্ষণিকভাবে সামরিক অভিযান বন্ধের নির্দেশ আদালত দেননি।

শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) দেওয়া অন্তবর্তীকালীন রায়ে আদালতের প্রেসিডেন্ট মার্কিন বিচারক জে দোঙ্গু বলেন, গাজায় যাতে গণহত্যা না ঘটে সেজন্য সব ধরনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ইসরায়েলকে নির্দেশ দিচ্ছেন আদালত। একই সঙ্গে গাজায় মানবিক পরিস্থিতির উন্নয়নে সব ধরনের ব্যবস্থা নিতে হবে ইসরায়েলকেই।

রায়ে আরও বলা হয়, গাজা উপত্যকায় পর্যাপ্ত মানবিক সহায়তা পৌঁছাতে দিতে হবে ও গাজার সাধারণ মানুষকে রক্ষা করতে হবে। এছাড়া ইসরায়েলকে এক মাসের মধ্যে গাজায় ত্রাণ পৌঁছানো ও গণহত্যা প্রতিরোধে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে সে বিষয়ে আদালতের কাছে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।

আইসিজে তার অন্তবর্তীকালীন রায়ে আরও বলেছেন, দক্ষিণ আফ্রিকা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার যে অভিযোগ তুলেছে, সেসব অভিযোগের সঙ্গে কিছু বিষয়ের মিল রয়েছে। এ কারণে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এ মামলা চলবে।

আরও পড়ুন: গাজার ক্ষুধার্ত মায়েদের বুকে দুধ নেই, অনাহারে লাখ লাখ শিশু

আইসেজি’র বিচারক জে দোঙ্গু এর আগে বলেছিলেন, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায় দেওয়ার ক্ষমতা এই আদালতের রয়েছে ও ইসরায়েলের অনুরোধে আমরা এই মামলা খারিজ করে দেবো না।

গাজায় নির্বচারে হামলা ও গণহত্যার অভিযোগে ইসরায়েলকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে গত বছরের শেষদিকে আইসিজেতে মামলা করে দক্ষিণ আফ্রিকা। চলতি মাসের শুরুতে আদালতে মামলাটির দুই দিনের শুনানি হয়।

শুনানিতে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়, আদালত যেন জরুরি ভিত্তিতে ইসরায়েলকে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধের নির্দেশ দেন। এছাড়া জেনোসাইড (গণহত্যা) কনভেনশনের আওতায় ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকারের সুরক্ষার বিষয়টিও যাতে নিশ্চিত করা হয়।

দখলদার ইসরায়েল আদালতকে এই মামলা সরাসরি খারিজ করে দিতে বলেছিল। বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি সরকারের একজন মুখপাত্র বলেছিলেন, তারা আশা করছেন, জাতিসংঘের শীর্ষ আদালত এই মিথ্যা অভিযোগগুলোকে অস্বীকার করবেন।

কিন্তু আইসিজের এই রায়ে ইসরায়েলের সেই স্বপ্ন ভেঙে গেছে। উল্টো আইসিজের ১৭ জনের বিচারক প্যানেলের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার পক্ষে ভোট দিয়েছেন। শুধু গাজায় ইসরায়েলের সামরিক কার্যকলাপ ও পদক্ষেপ দ্রুত বন্ধের আদেশ ছাড়া দক্ষিণ আফ্রিকা যা চেয়েছিল তার বেশিরভাগই পূরণ হয়েছে রায়ে। 

সূত্র: আল জাজিরা