শেয়ার বাজার

ঈদে গণমাধ্যমকর্মীরা ৬ দিন ছুটি পেলেন

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: শনিবার, ৬ এপ্রিল ২০২৪

ঈদে গণমাধ্যমকর্মীরা ৬ দিন ছুটি পেলেন

প্রচলিত রেওয়াজ অনুযায়ী প্রতিবছর ২৯ রমজান থেকে ঈদে তিন দিনের ছুটি ভোগ করেন সংবাদকর্মীরা। রোজা ৩০টি পূর্ণ হলে এই ছুটি চার দিনে পরিণত হয়। সে হিসাবে ৯ থেকে ১২ এপ্রিল পর্যন্ত সর্বোচ্চ ছুটি হওয়ার কথা। এবারের পবিত্র ঈদুল ফিতরে টানা ৬ দিনের ছুটি পেয়েছেন সংবাদপত্রে কর্মরত সাংবাদিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।

কিন্তু এবার ঈদের ছুটির এক দিন পর ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখ হওয়ায় ফের সরকার নির্ধারিত ছুটির ফাঁদে পড়তে যাচ্ছে সংবাদমাধ্যম। এ জন্য ১৩ এপ্রিল বিশেষ ছুটি ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)।

শনিবার (৬ এপ্রিল) নোয়াবের বৈঠক শেষে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়। ফলে ৯ থেকে ১৪ এপ্রিল টানা ৬ দিন ছুটি পেয়েছেন গণমাধ্যমকর্মীরা।

তবে এবার ঈদের ছুটি ৬ দিন একটি অনন্য রেকর্ড। কারণ স্বাধীনতার পর আর কখনো সংবাদমাধ্যম ৬ দিন বন্ধ থাকেনি।

জানতে চাইলে নোয়াবের কোষাধ্যক্ষ ও মানবজমিন পত্রিকার প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী বলেন, এবার ঈদের ছুটির মাঝে এক দিনের ব্যবধানে যেহেতু পহেলা বৈশাখ পড়েছে, তাই মাঝের এক দিন বিশেষ ছুটি দেওয়া হচ্ছে।


Dummy Ad 1

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ কেন? এবং বিও (BO) একাউন্ট কি?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ৩০ জুলাই, ২০২৩

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ কেন? এবং বিও (BO) একাউন্ট কি?

একটি প্রশ্ন অনেকের মনেই উদ্ভব হয় যে, শেয়ারবাজারে কেন, আরও অনেক তো ব্যবসা আছে। অন্য কোথাও কি পুঁজি বিনিয়োগ করে লাভবান হওয়া যায় না? এ প্রশ্নটি মনে দেখা দেয়া খুবই স্বাভাবিক। যাঁদের মনে এ ধরনের প্রশ্ন জেগে থাকে, তাঁদের উদ্দেশে বলব, শেয়ারবাজার ব্যবসার এমন একটি জায়গা যেখানে একজন বিনিয়োগকারীর ক্ষতির চেয়ে লাভের সম্ভাবনাই বেশি, প্রয়োজন শুধু সচেতনতা ও বিচক্ষণতা।

যাঁরা প্রথমবারের মতো শেয়ার বাজারে অন্তর্ভুক্ত হতে যাচ্ছেন তাদের একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, এ বাজারের প্রত্যেকেই ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হন, পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় ও জাতীয় পর্যায়ে সমৃদ্ধি ঘটে। মূলত আয় এবং মুনাফা- এ দুটোর জন্যই একজন ব্যক্তি শেয়ারবাজারে অংশগ্রহণ করে থাকে।

পাশাপাশি আর একটি বিষয় হলো, বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের কোন বিকল্প নেই। এখানে একজন ব্যক্তি চাইলে অতিরিক্ত কোনো লোকবল ছাড়া নিজেই শ্রম দিয়ে লাভবান হতে পারেন। তাই-

▶️ আপনার কষ্টার্জিত অর্থ সঠিক এবং নিরাপদ ভাবে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করুন যাতে ভবিষ্যতে আপনি লাভবান হতে পারেন।

▶️ আপনার হাতে সঞ্চিত তরল টাকার মান প্রতিনিয়ত আনুপাতিক হারে হ্রাস পাচ্ছে। পুঁজিবাজার বিনিয়োগ আপনার টাকার মান আনুপাতিক হরে বৃদ্ধি করে।

▶️ পুঁজিবাজার ব্যবসা করে আপনি কর রেয়াত পেতে পারেন এবং অধিক মুনাফা লাভ করুন।

▶️ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে আপনি পছন্দের কোম্পানিতে অংশীদার হচ্ছেন এবং কোম্পানির অর্জিত মূনাফা লাভ করছেন।

▶️ পুঁজিবাজারে আপনার বিনিয়োগকৃত শেয়ার এর মূল্য বৃদ্ধি, বোনাস এবং লভ্যাংশ আপনাকে দীর্ঘমেয়াদী মূনাফা প্রদান করবে।

পরিশেষে বলা যায়, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের অনেক কারণ রয়েছে। এটি অর্থ উপার্জনের একটি দুর্দান্ত উপায় হতে পারে এবং এটি আপনাকে আপনার পোর্টফোলিওকে বৈচিত্র্যময় করতে সহায়তা করতে পারে। স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ করা একটি স্মার্ট পদক্ষেপ, এবং এটি এমন কিছু যা আপনার অবশ্যই বিবেচনা করা উচিত।

বিও (BO) একাউন্ট কি?

শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করার প্রথম ধাপ হলো (BO) একাউন্ট খোলা, আপনি চাইলে ৩টি সহজ উপায়ে একটি BO অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন এবং এমনকি চাইলে ঘরে বসেই সেটি করতে পারবেন। বিও অ্যাকাউন্ট খোলার পর আপনি চাইলে সেকেন্ডারি মার্কেটে শেয়ার কেনা-বেচা শুরু করতে পারেন বা আইপিও শেয়ারের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার জন্য সর্বপ্রথম যে কাজটি করতে হয় তা হল একটি বিও (BO) একাউন্ট (BO Account) বা Beneficiary Owner’s Account খোলা। ব্যাংকে অর্থ বা টাকা জমা ও উত্তোলন তথা হিসাব পরিচালনার জন্য যেমন ব্যাংক একাউন্ট খোলা বাধ্যতামলকূ তেমনি শেয়ার কেনা বেচা করার জন্যও একটি BO (Beneficiary Owner’s) অ্যাকাউন্ট খোলা বাধ্যতামূলক।

একটি বিও (BO) অ্যাকাউন্ট আদতে একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মতই, তবে এটি খোলার জন্য আপনাকে একটি ব্রোকার হাউজের দ্বারস্থ হতে হবে। আপনি আপনার BO অ্যাকাউন্টে ব্যাংক একাউন্টের মতোই অর্থ জমা ও উত্তোলন করতে পারবেন তবে তা শুধুমাত্রই শেয়ার কেনা বেচার উদ্দেশ্যে ।

বিও (BO) একাউন্ট

বিও একাউন্ট সাধারনত দুই ধরনের হয়ে থাকে:

 ১. সাধারন বিও একাউন্ট:

‍ বাংলাদেশী অধিবাসী এবং বাংলাদেশে বসবাস করেন এমন ব্যক্তি সাধারন বিও একাউন্ট খুলতে পারেন। সাধারন বিও একাউন্ট আবার তিন ধরনের হয়-

* একক মালিকানাধীন বিও একাউন্ট (বিনিয়োগকারীর নিজের নামে বিও একাউন্ট বা Individual BO Account)।

* যৌথ মালিকানাধীন বিও একাউন্ট (দুই জন ব্যক্তির সম্মিলিত বিও একাউন্ট বা Joint BO Account)।

* কোম্পানি বিও একাউন্ট (বিনিয়োগকারী চাইলে নিজের কোম্পানির নামে বিও একাউন্ট খুলতে পারবেন)।

২. এনআরবি বিও একাউন্ট (নন-রেসিডেন্টবাংলাদেশী):

‍‍প্রবাসী বাংলাদেশি এবং বিদেশী নাগরিকদের বাংলাদেশের শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করা সুবিধা দেয়ার জন্য এই ধরনের বিও একাউন্ট খোলা হয়ে থাকে।

এছাড়াও অন্য এক ধরনের একাউন্ট রয়েছে যা লিংক বিও একাউন্ট নামে পরিচিত। আপনার বর্তমান ব্রোকারেজ হাউজ থেকে কোন শেয়ার বিক্রি না করে লিংক বিও একাউন্টের মাধ্যমে অন্য হাউজের একই গ্রাহকের বিও একাউন্টে শেয়ার ট্রান্সফার করার জন্য লিংক বিওএকাউন্ট খোলা হয়।

বিও একাউন্ট খোলার জন্য কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন?

এই নিবন্ধটি আপনাকে একটি BO অ্যাকাউন্ট খুলতে প্রয়োজনীয় নথিগুলি জানতে সাহায্য করবে।

একটি একক/যৌথ/লিংক বিও একাউন্ট খোলার জন্য-

▶️ আবেদনকারী/আবেদনকারীদের ও নমীনির প্রত্যেকের ২ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি

▶️ এনআইডি বা পাসপোর্টের কপি

▶️ ব্যাংকের এমআইসিআর (MICR) চেকবইয়ের যেকোন পাতার ফটোকপি অথবা ৯ ডিজিট রাউটিং নাম্বার ও ১৩ ডিজিট ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার উল্লেখিত ব্যাংক সার্টিফিকেট।

▶️ টিন (TIN) সার্টিফিকেট (যাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।

নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশী (এনআরবি) বিও একাউন্ট খোলার জন্য-

▶️ আবেদনকারী/আবেদনকারীদের ও নমীনির প্রত্যেকের ২ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি

▶️ জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসপোর্ট/ সামাজিক নিরাপত্তা কার্ড/রেসিডেন্স পার্মিট ইত্যাদির সত্যায়িত কপি।

▶️ ফরেন কারেন্সি ব্যাংক হিসাবের তথ্য।

▶️ নমীনির জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি

▶️ বিও একাউন্ট পরিচালনার জন্য নির্বাচিত প্রতিনিধিকে অথরাইজ করে POA (Power Of Attorney) ফর্ম পূরন ও ৩০০ টাকার স্ট্যাম্পে নোটারি করতে হবে।

কোম্পানি একাউন্ট খোলার জন্য-

▶️ মেমোরান্ডাম/আর্টিকেল অফ এসোসিয়েশন।

▶️ RJSC থেকে সংগৃহীত Form-X11 এর কপি।

▶️ বিও একাউন্ট খোলার জন্য কোম্পানির বোর্ড রেজুলেশনের ফটোকপি।

▶️ পাওয়ার অফ এটর্নীর (POA) এর এক কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি (যার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।

▶️ কন্ট্যাক্ট পার্সোনের ৩ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।

▶️ কন্ট্যাক্ট পার্সোনের ন্যাশনাল আইডি কার্ডের উভয় পার্শের ফটোকপি।

▶️ ৯ ডিজিট রাউটিং নাম্বার ও ১৩ ডিজিট ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার উল্লেখিত ব্যাংক সার্টিফিকেট।

▶️ ব্যাংকের এমআইসিআর (MICR) চেকবইয়ের যেকোন পাতার ফটোকপি।

▶️ টিন সার্টিফিকেট ও ট্রেড লাইসেন্স এর ফটোকপি।

▶️ কোম্পানীর সিল।

‍সাধারনত বিও ফর্ম পুরন করে জমা দেয়ার পরবর্তী দুই কার্যদিবসের মধ্যেই বিও একাউন্ট  খোলা হয়ে যায়। বিও একাউন্ট খোলার পর নগদ টাকা বা চেক জমা দেয়ার মাধ্যমে আপনি বিনিয়োগ কার্যক্রম শুরু করতে পারবেন।


২৫৯, কুমিল্লা-১১ আসনঃ মোঃ মুজিবুল হক এমপি'র বিকল্প নেই

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২৩ নভেম্বর, ২০২৩

২৫৯, কুমিল্লা-১১ আসনঃ মোঃ মুজিবুল হক এমপি'র বিকল্প নেই

JlecBD: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর বেশি দিন বাকি নেই। এ নির্বাচন ঘিরে দেশের অন্য সংসদীয় আসনের মতো কুমিল্লা-১১ আসনেও জমে উঠছে নির্বাচনী রাজনীতি। বিশেষ করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীরা এরই মধ্যে মাঠে নেমেছেন, চালাচ্ছেন সীমিত প্রচারণা অন্যদিকে সিদ্ধান্তহীনতায় থাকা বিএনপি-জামায়াতসহ বিরোধী দলের প্রার্থীদের প্রচারণা এখনো খুব একটা দৃশ্যমান নয়। অনেকটাই গোপনে তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে এবং চলমান অযৌক্তিক হরতাল অবরোধে বিচ্ছিন্নভাবে কোথাও কোথাও ঝটিকা মিছিলসহ পিকেটিং করছে।

চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নিয়ে গঠিত জেলার গুরুত্বপূর্ণ এই আসন টানা তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগের দখলে। বর্তমানে এই আসনের সংসদ সদস্য সাবেক রেলপথ মন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক মুজিব। এবারও তিনি ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের অন্যতম মনোনয়ন প্রত্যাশী। তাই স্বর্বজনে গুঞ্জন উঠেছে এবারও ৪র্থ মেয়দে তিনিই দলের মনোনয়ন পাবেন এবং পূর্ণরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবেন।

এই নির্বাচনী আসনের কর্মীবান্ধব, জনবান্ধব, অপ্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক নেতা হিসেবে সাধারণ জনগণও সব সময় গরীব দুঃখী মানুষের চাওয়া পাওয়ার অন্যতম মাধ্যম হিসেবে মোঃ মুজিবুল হক এমপি'র প্রতিই বার বার আস্থা রেখেছে। চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের সাথে আলাপকালে জানতে পারি এই আসনে পূর্বের ন্যয় এবারও সাবেক রেলপথ মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব মুজিবুল হক মুজিব এমপি'র নামই সকলের মুখে মুখে। কারন, একমাত্র মুজিবুল হক মুজিব এমপি'র সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করেন, তাদের সুখ দুঃখের সঙ্গী হিসেবে পাশে থাকেন। এবং তিনি প্রতিবারই এমপি ও মন্ত্রী হয়ে সাধারণ জনগণের আস্থা রেখেছেন, এই আসনে তার মতো উন্নয়ন সারা বাংলাদেশ আর কোথাও হয়নি। তাই এই আসনে জনগণ মোঃ মুজিবুল হক এমপি'র বাইরে অন্য কারো বিষয়ে চিন্তা করেননা। দলমত নির্বিশেষে সবাই মুজিবুল হক মুজিবকে উন্নয়নের কারিগর ও স্বজ্জন ব্যক্তি হিসেবেই জানেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের সহযোগিতা ও মোঃ মুজিবুল হক মুজিব এমপি'র উদ্যোগে এই উপজেলা আজ আধুনিক উপজেলায় পরিনত হয়েছে।

সর্বোপরি, মোঃ মুজিবুল হক এমপি এই চৌদ্দগ্রাম আসনে রাজনৈতিক স্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করেছেন, কোন প্রকার সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজি,খুন  সংঘটিত হয়নি। ধর্মীয় সংখ্যালঘুরাও নিজ নিজ ধর্ম কর্ম পালন করেছে, ধর্মীয় সম্প্রীতি অক্ষুণ্ণ রেখেছেন। জানাযায়, এই আসনে একাত্তরের পরাজিত শক্তি জামায়াত-শিবির চক্রের গোপন ঘাটি হিসেবে পরিচিত থাকলেও উক্ত চক্র মোঃ মুজিবুল হক মুজিব এমপি ক্ষমতায় থাকাকালীন মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারেনি। এ কারনেও মোঃ মুজিবুল হক মুজিব  এমপি সাধারণ জনগণের কাছে এক নির্ভরতার প্রতীক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। আর এজন্যই এই আসনে সাবেক রেলপথ মন্ত্রী জননেতা জনাব মুজিবুল হক এমপি'র বিকল্প নেই। 





কুমিল্লার হোমনায় কলাগাছিয়া মফিজ এন্ড আছমত উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

কুমিল্লার হোমনায় কলাগাছিয়া মফিজ এন্ড আছমত  উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

JlecBD ডেস্ক: কুমিল্লার হোমনা কলাগাছিয়া মফিজ এন্ড আছমত উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা উপলক্ষে বার্ষিক মিলাদ এবং দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার ৬ ফেব্রুয়ারি দুপুরে উপজেলার আছাদপুর ইউনিয়নের কলাগাছিয়া মফিজ এন্ড আছমত উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এ মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

এতে বিদ্যালয়ের সভাপতি মোহাম্মদ মাহমুদুল হাসানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন আস্থা সোস্যাল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান মো. সাখাওয়াত হোসেন (সাকু) এবং প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাংসদ অধ্যাপক আবদুল মজিদের সুযোগ্য কন্যা  এবং গুলশান কমার্স কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও সহকারী অধ্যাপিকা নাহরিন ফারহানা পপি।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট সমাজ সেবিকা সুরাইয়া ইসলাস, ঢাকা বিসিআইসি কলেজের সহকারী অধ্যাপক ও সাবেক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মীর মোহাম্মদ মাসুদুজ্জামান, কলাগাছিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান, আসাদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বিশিষ্ট সমাজ সেবক মো. শামীম আহমেদ, উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. আক্তার হোসেন, বাবু স্বপন দেবনাথ, বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ছলিম উদ্দিন খান, বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য কবির হোসেন সহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও পরীক্ষার্থীদের সাফল্য কামনায় দোয়া ও মোনাজাতের শেষ পরীক্ষার্থীদের মাঝে মনোয়ারা বশির ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ করা হয়।