শেয়ার বাজার

কুমিল্লার হোমনায় দৌলতপুরে ইসলামি মহা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

কুমিল্লার হোমনায় দৌলতপুরে  ইসলামি মহা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

JlecBD ডেস্ক: কুমিল্লার হোমনায়  দৌলতপুর মধ্য পাড়া প্রবাসী ও যুবসমাজের উদ্যেগে ইসলামি মহা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে! 

শুক্রবার ৯ফেব্রুয়ারি বিকলে কুমিল্লা হোমনা উপজলোর দৌলতপুর মধ্য পাড়া জামে মসজিদে এই ইসলামি মহা সম্মেলন,  মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, দৌলতপুর গ্রাম তথা হোমনার বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী ও সমাজ সেবক জনাব মোহাম্মদ আলমগীর সাহেব।  বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মোঃ বাবুল মিঞা- যুগ্ম সচিব- জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়-গণপ্রজাতন্রী বাংলাদেশ সরকার। সভাপতিত্ব করেন সাবেক মেম্বার আলহাজ্ জনাব মোঃ খুরশিদ সরকার।

উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মুফতি এস এম ইয়াসিন আহমাদ আল উয়েসী-ইসলামি আলোচক-বাংলাদেশ টেলিভিশন-ঢাকা। 

বিশেষ বক্তা হিসেবে ছিলেন হযরত মাওলানা সাইফুল ইসলাম হেলালী-কুমিল্লা। 

এছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ নসিহত পেশ করেন, হযরত মাওলানা আব্দুল হামিদ রেজা সাহেব-স্থায়ী ইমাম- দৌলতপুর ঈদগাহ জামাত এবং মুফতি মোঃ মহিউদ্দিন ফারুকী-ইমাম-মধ্য পাড়া (সাহেব বাড়ি) জামে মসজিদ। ছলিম উদ্দিন-রাজিয়া বেগম ফাউন্ডেশন এর পক্ষে  প্রধান বক্তা-বিশেষ বক্তা-সভাপতিসহ উপস্থিত ওলামায়েকেরাম গণকে শুভেচ্ছাস্বরুপ স্মৃতি স্মারক ক্রেস্ট ও বিভিন্ন উপহার সামগ্রী  প্রদান করেন এস.আর ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য মোঃ রকিব উদ্দিন। উক্ত অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে  আরও উপস্থিত ছিলেন মোঃ মোস্তফা, মোঃ মোশাররফ হোসেন, অবসরপ্রাপ্ত সহযোগী অধ্যাপক রেজাউল করিমসহ আরো অনেকেই। 

অনুষ্টানে অনেক বছর পর দৌলতপুর মধ্য পাড়া জামে মসজিদের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা এবং দৌলতপুর সাহেব বাড়ি তথা গ্রামবাসীর অত্যন্ত প্রিয় এবং শ্রদ্ধেয় মোহাম্মদ আলমগীর সাহেব প্রধান অতিথি হিসেবে গ্রামে আসায়  অসংখ্য গুনগ্রাহী গ্রামবাসি ছুটে আসেন তাকে দেখতে। ইসলামি মহাসম্মেলন উপলক্ষে গ্রাম জুড়ে  উৎসবের আমেজ। চমৎকার সাজ সজ্জা। মসজিদ-তোরণ- রাস্তা-ঘাট সহ আসে-পাশে সব আলোকসজ্জায় আলোকিত করা হয়৷  আয়োজন টি অত্যন্ত প্রানবন্ত ছিল৷ সবার জন্য বিশেষ তবারক (খিচুড়ির) ব্যবস্থা ছিল। 

অনুষ্ঠানে সকল প্রবাসীসহ কবরবাসীর স্মরনে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। 

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মাওলানা মোঃ নজরুল ইসলাম। তাহাকে সহযোগিতা করেন মুফতি মাওলানা মহিউদ্দিন ফারুকী। সার্বিক তত্বাবধানে ছিলেন মোঃ সাহজাহান সাজু, মোঃ মুরতজ আলী, মোঃ হানিফা, মোঃ নাসির,মোঃ রিপন মেম্বার ও মধ্যপাড়ার যুব সমাজ।

Dummy Ad 1

কুমিল্লা-১১ চৌদ্দগ্রাম আসনে আ.লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী থাকলেও জনপ্রিয়তায় এগিয়ে মো. মুজিবুল হক মুজিব

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

কুমিল্লা-১১ চৌদ্দগ্রাম আসনে আ.লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী থাকলেও জনপ্রিয়তায় এগিয়ে মো. মুজিবুল হক মুজিব

JlecBD: ভোটের হাওয়া লেগেছে সারা দেশে। যার উত্তাপ ছড়াচ্ছে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে আসনভিত্তিক প্রস্তুতি নিচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো। ইতোমধ্যেই বিভিন্ন হিসেব কষছে ক্ষমতাসীনরা। পিছিয়ে নেই বিরোধী দলগুলোও।

বিএনপি কেন্দ্রীয়ভাবে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার কথা বললেও মাঠ পর্যায়ের নেতারা দেশের বিভিন্ন স্থানে ভেতরে ভেতরে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

কুমিল্লা জেলার ১১টি সংসদীয় আসনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনটি। এখানে এক সময়ে রয়েছে জামায়াতে ইসলামীর আধিপত্য ছিল।

জামায়াতের বর্তমান কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের ২০০১ সালে এখান থেকেই এমপি হয়েছিলেন। জামায়াত নেতা তাহের কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম আসনটিতে সন্ত্রাসের রাজনীতি কায়েম করেছিলেন বলে ওই এলাকার স্থানীয় মানুষের বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। জামায়াতে আধিপত্যের এ ঘাটিতে চৌদ্দগ্রামে আওয়ামী লীগের শক্ত অবস্থান তৈরি করেছেন বর্তমান এমপি সাবেক রেলপথমন্ত্রী ও জাতীয় সংসদের হুইপ বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মুজিবুল হক মুজিব।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর তিনি স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে মো. মুজিবুল হক মুজিব দুর্বার গণআন্দোলন গড়ে তোলেন।

মুজিবুল হক মুজিব স্কুলজীবনেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হন। তিনি ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ে নেতৃত্ব দেন। ছাত্র রাজনীতি শেষে তিনি যুবলীগে যোগদান করেন। 

স্বাধীনতার পরে কুমিল্লা জেলা যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন ছাড়াও তিনি কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও যুবলীগের যুগ্ম সম্পাদকের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি তিনি মূল সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বিভিন্ন পর্যায়ে বিভিন্ন সময়ে নেতৃত্ব দেন। 

তিনি বর্তমানে কুমিল্লা (দ.) জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। 

তিনি ১৯৮৬ ও ১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ১৯৯৬ সালে তিনি একই আসনে পুনরায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং বিপুল ভোটের ব্যবধানে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৯৬-২০০১ সাল পর্যন্ত সংসদ সদস্য হিসেবে ৭ম সংসদের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৮-২০০১ সালে তিনি মহান জাতীয় সংসদের হুইপ (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা সম্পন্ন) নিযুক্ত হন। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে তিনি ২৫৯ কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনে পুনরায় বিপুল ভোটের ব্যবধানে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৯ সালে তিনি মহান জাতীয় সংসদের হুইপ (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা সম্পন্ন) নিযুক্ত হন।

২০১২ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে তার মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে মনোনীত করেন এবং তাকে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রদান করা হয়। গত ২১ নভেম্বর ২০১৩ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে সর্বদলীয় সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্য মনোনীত করেন এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব প্রদান করেন। ২০১৩ সালের ২৪ নভেম্বর, তিনি ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

এছাড়াও তিনি সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সদস্য মনোনীত হন। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মুজিবুল হক কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) নির্বাচনী এলাকা থেকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এ নিয়ে তিনি ৩ বার জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালের ১২ জানুয়ারি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাকে মন্ত্রিসভার সদস্য মনোনীত করেন এবং পুনরায় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রদান করেন। এ নিয়ে তিনি তিনবার মন্ত্রিসভার সদস্য হন। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-১১ আসন থেকে তিনি আবারও সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

আওয়ামী লীগের সময় উন্নয়নের ছোঁয়ায় পাল্টেছে জীবনমানও। এবারও এ আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মুজিবুল হক মুজিব

মুজিবুল হক বলেন, চৌদ্দগ্রাম আসনটিতে প্রধানমন্ত্রীর অবদানে আওয়ামী লীগের আমলে স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, রাস্তাঘাট, পুল, কালভার্ট, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎসহ সব সেক্টরে উন্নয়ন হয়েছে। আমি এমপি হয়ে নির্বাচনী এলাকায় উন্নয়নের জোয়ার বইয়ে দিয়েছি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনের ৮০ শতাংশেরও বেশি মানুষ নৌকায় ভোট দেবেন।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও পৌর মেয়র জিএম মীর হোসেন মীরু বলেন, মুজিবুল হক চৌদ্দগ্রামে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। উন্নয়নের স্বার্থে তিনিই পুনরায় বিপুল ভোটের ব্যবধানে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবেন। 


কুমিল্লার হোমনায় কলাগাছিয়া মফিজ এন্ড আছমত উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

কুমিল্লার হোমনায় কলাগাছিয়া মফিজ এন্ড আছমত  উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

JlecBD ডেস্ক: কুমিল্লার হোমনা কলাগাছিয়া মফিজ এন্ড আছমত উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা উপলক্ষে বার্ষিক মিলাদ এবং দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার ৬ ফেব্রুয়ারি দুপুরে উপজেলার আছাদপুর ইউনিয়নের কলাগাছিয়া মফিজ এন্ড আছমত উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এ মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

এতে বিদ্যালয়ের সভাপতি মোহাম্মদ মাহমুদুল হাসানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন আস্থা সোস্যাল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান মো. সাখাওয়াত হোসেন (সাকু) এবং প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাংসদ অধ্যাপক আবদুল মজিদের সুযোগ্য কন্যা  এবং গুলশান কমার্স কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও সহকারী অধ্যাপিকা নাহরিন ফারহানা পপি।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট সমাজ সেবিকা সুরাইয়া ইসলাস, ঢাকা বিসিআইসি কলেজের সহকারী অধ্যাপক ও সাবেক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মীর মোহাম্মদ মাসুদুজ্জামান, কলাগাছিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান, আসাদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বিশিষ্ট সমাজ সেবক মো. শামীম আহমেদ, উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. আক্তার হোসেন, বাবু স্বপন দেবনাথ, বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ছলিম উদ্দিন খান, বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য কবির হোসেন সহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও পরীক্ষার্থীদের সাফল্য কামনায় দোয়া ও মোনাজাতের শেষ পরীক্ষার্থীদের মাঝে মনোয়ারা বশির ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ করা হয়।


ঈদে গণমাধ্যমকর্মীরা ৬ দিন ছুটি পেলেন

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ০৬ এপ্রিল, ২০২৪

ঈদে গণমাধ্যমকর্মীরা ৬ দিন ছুটি পেলেন

প্রচলিত রেওয়াজ অনুযায়ী প্রতিবছর ২৯ রমজান থেকে ঈদে তিন দিনের ছুটি ভোগ করেন সংবাদকর্মীরা। রোজা ৩০টি পূর্ণ হলে এই ছুটি চার দিনে পরিণত হয়। সে হিসাবে ৯ থেকে ১২ এপ্রিল পর্যন্ত সর্বোচ্চ ছুটি হওয়ার কথা। এবারের পবিত্র ঈদুল ফিতরে টানা ৬ দিনের ছুটি পেয়েছেন সংবাদপত্রে কর্মরত সাংবাদিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।

কিন্তু এবার ঈদের ছুটির এক দিন পর ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখ হওয়ায় ফের সরকার নির্ধারিত ছুটির ফাঁদে পড়তে যাচ্ছে সংবাদমাধ্যম। এ জন্য ১৩ এপ্রিল বিশেষ ছুটি ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)।

শনিবার (৬ এপ্রিল) নোয়াবের বৈঠক শেষে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়। ফলে ৯ থেকে ১৪ এপ্রিল টানা ৬ দিন ছুটি পেয়েছেন গণমাধ্যমকর্মীরা।

তবে এবার ঈদের ছুটি ৬ দিন একটি অনন্য রেকর্ড। কারণ স্বাধীনতার পর আর কখনো সংবাদমাধ্যম ৬ দিন বন্ধ থাকেনি।

জানতে চাইলে নোয়াবের কোষাধ্যক্ষ ও মানবজমিন পত্রিকার প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী বলেন, এবার ঈদের ছুটির মাঝে এক দিনের ব্যবধানে যেহেতু পহেলা বৈশাখ পড়েছে, তাই মাঝের এক দিন বিশেষ ছুটি দেওয়া হচ্ছে।