শেয়ার বাজার

পিতার 'মাথা কেটে' হাতে নিয়ে ছেলের ইউটিউবে ভিডিও ধারণ!

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: বৃহঃস্পতিবার, ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

পিতার 'মাথা কেটে' হাতে নিয়ে ছেলের ইউটিউবে ভিডিও ধারণ!

যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়া জাস্টিন মোন নামে ৩২ বছর বয়সী এক যুবক তার বাবার মাথা কেটে দেহ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা করে ফেলে। এরপর সেই কাটা মাথা হাতে ঝুলিয়ে ভিডিও ধারণ করে পোস্ট করে ইউটিউবে। 

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম আনন্দবাজার জানিয়েছে, জাস্টিনের ধারণা ছিল যে তার বাবা বিশ্বাসঘাতক এবং দেশদ্রোহী। সেই ধারণা থেকে রাগে বাবার মাথা কেটে ন়ৃশংসভাবে হত্যা করে জাস্টিন। হত্যার পর কাটা মাথা হাতে ঝুলিয়ে ভিডিও রেকর্ড করে পোস্ট করে ইউটিউবে। ভিডিওটি পোস্ট করার প্রায় ৫ ঘণ্টা পর ইউটিউব ভিডিওটি তাদের প্ল্যাটফর্ম থেকে মুছে ফেলে।

পুলিশ জানিয়েছে, জাস্টিন ইউটিউবে ১৪ মিনিটের একটি ভিডিও আপলোড করেছিলেন। তাতে দেখা গেছে, বাবার কাটা মাথা হাতে ধরে দাঁড়িয়ে রয়েছেন তিনি। ম়ৃত বাবার নাম করে তিনি ভিডিওতে জানিয়েছেন, তার বাবা মাইকেল মোন একজন সরকারি কর্মী ছিলেন যিনি দেশের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। পুলিশ বলেছে, মাইকেল সরকারি কর্মীদের ওপর হামলার ঘটনাকে উৎসাহ দিয়েছিলেন।

মাইকেল মোনের স্ত্রী ডেনিস মোন বাড়িতে এসে সন্ধ্যা ৭ টার দিকে মাথাবিহীন দেহটি পড়ে থাকতে দেখেন। সাথে সাথেই তিনি পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ এসে মাইকেলের মৃতদেহটি উদ্ধার করে। এসময় একটি ছুরি এবং রক্তাক্ত গ্লাভস উদ্ধার করে পুলিশ। এই ঘটনায় জাস্টিনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

Dummy Ad 1

অবশেষে গাজায়-ইসরায়েলের চারদিনের যুদ্ধবিরতি শুরু

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২৩ নভেম্বর, ২০২৩

অবশেষে গাজায়-ইসরায়েলের চারদিনের যুদ্ধবিরতি শুরু

JlecBD: গাজায় হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে চারদিনের যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে। শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) বাংলাদেশ সময় বেলা ১১টার দিকে দুই পক্ষের মধ্যে এই চুক্তি কার্যকর হয়। এতে মধ্যস্থতা করছে কাতার। এই যুদ্ধবিরতিতে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে কিছু বন্দিবিনিময়ের কথা রয়েছে।

যদিও যুদ্ধবিরতিকে সামনে রেখে গাজায় রাতভর বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। পাওয়া গেছে হতাহতের খবরও। তাছাড়া যুদ্ধবিরতি শেষে আবারও গাজায় হামলা চালানো শুরু হবে বলে জানিয়েছে তেলআবিব।

এর আগে কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার কথা জানায়। স্থানীয় সময় বিকেল ৪টার দিকে প্রাথমিকভাবে ১৩ বেসামরিক জিম্মিকে মুক্ত করবে হামাস। এসময় কিছু ফিলিস্তিনি বন্দিকে ছেড়ে দেবে ইসরায়েল।

এদিকে ইসরায়েল ও লেবানন সীমান্তে লড়াই অব্যাহত রয়েছে। বৃহস্পতিবার ইসরায়েলের গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহকে লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালানো হয়েছে। কাফার শুবা, হালতা ও আল-জেবিন শহরের উপকণ্ঠে এসব বোমা হামলা চালানো হয়।

হিজবুল্লাহ জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী লক্ষ্য করে সংগঠনটির যোদ্ধারা হামলা চলিয়েছে। এতে বেশ কিছু ইসরায়েলি বাহিনীর সদস্য আহত হয়েছেন বলেও জানানো হয়।


পাকিস্তানে জোট সরকার গড়তে কৌশলী নওয়াজ ও জারদারির দল

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

পাকিস্তানে জোট সরকার গড়তে কৌশলী নওয়াজ ও জারদারির দল

JlecBD ডেস্ক: পাকিস্তানে নির্বাচনের ফলাফলে কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। ফলে জোট সরকার গঠনই একমাত্র পথ বলে মনে করা হচ্ছে। 

নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জিতেছেন ১০১টি আসনে। তাঁদের প্রায় সবাই পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) নেতা ইমরান খানের সমর্থিত। তবে নির্বাচনের মাঠে পিটিআই এগিয়ে থাকলেও সরকার গঠনে তৎপরতা বেশি পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) দলের।

এর আগে পিএমএল-এন জোট গড়েছিল পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) সঙ্গে। তাদের জোট পাকিস্তান ডেমোক্রেটিক মুভমেন্ট (পিডিএম) ক্ষমতায় বসেছিল। তবে এখন জোট সরকার গঠনের ব্যাপারে পিপিপিকে সতর্ক অবস্থান নিতে দেখা যাচ্ছে। ক্ষমতা ভাগাভাগির সম্ভাব্য চুক্তি নিয়ে সতর্কভাবেই আলোচনা করছেন তাঁরা। কিছু কিছু ক্ষেত্রেও গোপনীয়তা রাখা হচ্ছে। পাঞ্জাব ও বেলুচিস্তান প্রদেশে জোট সরকার গঠনের বিষয়টিও আলোচনায় আছে।

আজ রোববার লাহোর ও ইসলামাবাদে বিভিন্ন দলের নেতাদের তৎপরতা বেশি থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, প্রস্তাবিত জোট গঠনের প্রক্রিয়া কী হবে, তা নিয়ে আলোচনা করতে আজ পিপিপির নেতা আসিফ আলী জারদারি গুরুত্বপূর্ণ কিছু বৈঠকে অংশ নেবেন। জোট সরকারের এই আলোচনার পাশাপাশি প্রেসিডেন্ট পদটি কে পাবেন, তা নিয়েও দর-কষাকষি হবে। সে কারণে এটি নিয়েও আলোচনা চলছে।

এদিকে নির্বাচন–পরবর্তী কৌশল নির্ধারণ করতে পিএমএল-এনের আমন্ত্রণে এমকিউএম-পি দলের প্রতিনিধিরা লাহোরে আছেন। নির্বাচনের পরদিন পিএমএল-এন নেতা নওয়াজ শরিফ জাতীয় ঐক্যের সরকার গঠনের ইঙ্গিত দেন। এরপর তিনি তাঁর ভাই ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফকে সরকার গঠনের ব্যাপারে অন্য দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরুর নির্দেশ দেন।

পিএমএল-এর অভ্যন্তরীণ একটি সূত্রের বরাতে ডন জানতে পেরেছে, গতকাল শনিবার পিএমএল-এন নেতারা কেন্দ্রীয় সরকার গঠনে পিপিপিকে সমর্থন দেওয়া সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করেছেন। তবে তাঁরা এবার আর তাড়াহুড়ো করে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে চাইছেন না, যেমনটা তাঁরা পিডিএম জোট গড়ার সময় করেছিলেন।

বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পিএমএল-এন মুখপাত্র মরিয়ম আওরঙ্গজেব বলেন, শাহবাজ শরিফ ও আসিফ আলী জারদারির মধ্যে প্রাথমিক পর্যায়ের আলোচনা হয়েছে। তবে তাঁরা দুজনই জোট সরকার গঠনের ব্যাপারে নিজ নিজ দলের নেতাদের পরামর্শ নেবেন।

পিএমএল-এন পিটিআই কিংবা পিটিআই–সমর্থিত প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলবেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে আওরঙ্গজেব বলেন, ‘পিটিআই–সমর্থিত স্বতন্ত্রদের সঙ্গে আলোচনার কোনো ইচ্ছা পিএমএল-এনের নেই।

প্রস্তাবিত জোট সরকারে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পছন্দের তালিকায় থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে শাহবাজ শরিফও আছেন। সূত্র বলছে, জোট সরকার গঠনের বিষয়ে পিএমএল-এন ও পিপিপির মধ্যে আরও আলোচনা হবে। প্রধানমন্ত্রী কে হবেন, প্রেসিডেন্ট কে হবেন, কোন দলের নেতাকে বেলুচিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী করা হবে, এমন আরও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। এগুলোর জন্য অনেক আলোচনার প্রয়োজন।

ইতিমধ্যে মডেল টাউনে অনুষ্ঠিত দলীয় এক বৈঠকে শাহবাজ শরিফ সব রাজনৈতিক দলকে পাকিস্তানের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন।বৈঠকের সভাপতি হিসেবে দেওয়া বক্তব্যে শাহবাজ বলেন, ‘আমরা জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করব। নতুন সরকারের লক্ষ্য হবে জনগণকে অর্থনৈতিকভাবে স্বস্তি দেওয়া।’

বৈঠকে জানানো হয়, পিএমএল-এন কেন্দ্রীয়ভাবে জোট সরকার গঠনের ব্যাপারে অন্য দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। এদিকে পিএমএল-এন বিভিন্ন তৎপরতা চালালেও সরকার গঠনসংক্রান্ত পরিকল্পনা নিয়ে পিপিপির নেতাদের গোপনীয়তা বজায় রাখতে দেখা গেছে।

পিপিপির নেতারা ডনকে গতকাল বলেন, ধরেই নেওয়া হচ্ছে যে তাঁদের দলের নেতারা কেন্দ্রীয়ভাবে পিএমএল-এনের নেতৃত্বাধীন জোট সরকারে যোগ দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। কীভাবে এমন ধারণা করা হচ্ছে, তা নিয়ে তাঁরা ‘হতবাক’। কারণ, এমন কোনো সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি। ওই নেতাদের দাবি, দলের ভেতরেও এমন আলোচনা হয়নি।

পিপিপির চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি ডনকে বলেন, ‘ক্ষমতা ভাগাভাগি কিংবা কেন্দ্রীয় জোট সরকার গঠনের ব্যাপারে আমরা এখন পর্যন্ত কোনো আলোচনা করিনি।’

সরকার গঠনের ব্যাপারে পিএমএল-এন ও পিপিপি একমত হয়েছে, সংবাদমাধ্যমের এমন খবরের ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে বিলাওয়াল বলেন, ‘এমন কিছু ঘটেনি। আমরা এখনো নির্বাচনের ফল এবং রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে পর্যালোচনার মধ্যে আছি। যে নির্বাহী কমিটি আমাকে প্রধানমন্ত্রী পদে প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করেছে, তারা আবারও বৈঠকে বসবে এবং পরবর্তী পদক্ষেপ ঠিক করবে।’


গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা বন্ধের নির্দেশ আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের-আইসিজে

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২৬ জানুয়ারি, ২০২৪

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা বন্ধের নির্দেশ আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের-আইসিজে

JlecBD আন্তর্জাতিক ডেস্ক: তবে গাজায় ইসরালের সামরিক অভিযান বন্ধের যে আদেশ দক্ষিণ আফ্রিকা চেয়েছিল, তাতে সায় দেয়নি জাতিসংঘের এ সর্বোচ্চ আদালত।

ইসরায়েলকে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় গণহত্যা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক বিচার আদালত। শুক্রবারের (২৬ জানুয়ারি) এই রায়ে বলা হয়েছে, ইসরায়েলকে নিশ্চিত করতে হবে যে তার বাহিনী গাজায় আর গণহত্যা চালাবে না ও ‘কথিত’ গণহত্যার প্রমাণ সংরক্ষণ নিশ্চিত করবে।

শুক্রবার গাজা উপত্যকায় গণহত্যা নিয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার করা মামলার রুল জারি করেন আন্তর্জাতিক বিচার আদালত। এতে গাজায় গণহত্যা বন্ধে সম্ভাব্য সব ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ইসরায়েলকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে গাজায় ইসরায়েলকে তাৎক্ষণিকভাবে সামরিক অভিযান বন্ধের নির্দেশ আদালত দেননি।

শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) দেওয়া অন্তবর্তীকালীন রায়ে আদালতের প্রেসিডেন্ট মার্কিন বিচারক জে দোঙ্গু বলেন, গাজায় যাতে গণহত্যা না ঘটে সেজন্য সব ধরনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ইসরায়েলকে নির্দেশ দিচ্ছেন আদালত। একই সঙ্গে গাজায় মানবিক পরিস্থিতির উন্নয়নে সব ধরনের ব্যবস্থা নিতে হবে ইসরায়েলকেই।

রায়ে আরও বলা হয়, গাজা উপত্যকায় পর্যাপ্ত মানবিক সহায়তা পৌঁছাতে দিতে হবে ও গাজার সাধারণ মানুষকে রক্ষা করতে হবে। এছাড়া ইসরায়েলকে এক মাসের মধ্যে গাজায় ত্রাণ পৌঁছানো ও গণহত্যা প্রতিরোধে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে সে বিষয়ে আদালতের কাছে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।

আইসিজে তার অন্তবর্তীকালীন রায়ে আরও বলেছেন, দক্ষিণ আফ্রিকা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার যে অভিযোগ তুলেছে, সেসব অভিযোগের সঙ্গে কিছু বিষয়ের মিল রয়েছে। এ কারণে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এ মামলা চলবে।

আরও পড়ুন: গাজার ক্ষুধার্ত মায়েদের বুকে দুধ নেই, অনাহারে লাখ লাখ শিশু

আইসেজি’র বিচারক জে দোঙ্গু এর আগে বলেছিলেন, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায় দেওয়ার ক্ষমতা এই আদালতের রয়েছে ও ইসরায়েলের অনুরোধে আমরা এই মামলা খারিজ করে দেবো না।

গাজায় নির্বচারে হামলা ও গণহত্যার অভিযোগে ইসরায়েলকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে গত বছরের শেষদিকে আইসিজেতে মামলা করে দক্ষিণ আফ্রিকা। চলতি মাসের শুরুতে আদালতে মামলাটির দুই দিনের শুনানি হয়।

শুনানিতে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়, আদালত যেন জরুরি ভিত্তিতে ইসরায়েলকে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধের নির্দেশ দেন। এছাড়া জেনোসাইড (গণহত্যা) কনভেনশনের আওতায় ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকারের সুরক্ষার বিষয়টিও যাতে নিশ্চিত করা হয়।

দখলদার ইসরায়েল আদালতকে এই মামলা সরাসরি খারিজ করে দিতে বলেছিল। বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি সরকারের একজন মুখপাত্র বলেছিলেন, তারা আশা করছেন, জাতিসংঘের শীর্ষ আদালত এই মিথ্যা অভিযোগগুলোকে অস্বীকার করবেন।

কিন্তু আইসিজের এই রায়ে ইসরায়েলের সেই স্বপ্ন ভেঙে গেছে। উল্টো আইসিজের ১৭ জনের বিচারক প্যানেলের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার পক্ষে ভোট দিয়েছেন। শুধু গাজায় ইসরায়েলের সামরিক কার্যকলাপ ও পদক্ষেপ দ্রুত বন্ধের আদেশ ছাড়া দক্ষিণ আফ্রিকা যা চেয়েছিল তার বেশিরভাগই পূরণ হয়েছে রায়ে। 

সূত্র: আল জাজিরা