শেয়ার বাজার

বিএনপির মানববন্ধন কর্মসূচি; নিরাপত্তা চেয়ে চিঠি ডিএমপি কমিশনারকে

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: শনিবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৩

বিএনপির মানববন্ধন কর্মসূচি; নিরাপত্তা চেয়ে চিঠি ডিএমপি কমিশনারকে

JlecBD: ১০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবসে মানববন্ধন কর্মসূচিতে নিরাপত্তা চেয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনারকে চিঠি দিয়েছে বিএনপি।

শনিবার (৯ ডিসেম্বর) দুপুরে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির দপ্তর সম্পাদক সাইদুর রহমান মিন্টুর সই করা চিঠি ডিএমপি কমিশনারের কাছে পাঠানো হয়।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান। এর আগে সোমবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ১০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ঢাকাসহ সারাদেশে জেলা সদরে মানববন্ধন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেন।

এদিকে সরকারের পদত্যাগের একদফা দাবিতে আন্দোলন করছে বিএনপি। এর মধ্যে ২৮ অক্টোবরের পর থেকে হরতাল-অবরোধের কর্মসূচি দিয়ে আসছে দলটি। এ অবস্থায় ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। এসব দিবসে দলটির নেতারা মিরপুর বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ এবং জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন।

Dummy Ad 1

ফরিদপুরের মধুখালীতে খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি ও সুস্থতা কামনায় ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ০৩ এপ্রিল, ২০২৪

ফরিদপুরের মধুখালীতে খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি ও সুস্থতা কামনায় ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

ফরিদপুরের মধুখালীতে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি ও সুস্থতা কামনায় ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

বুধবার (৩ এপ্রিল) মধুখালী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গণে উপজেলা বিএনপির সভাপতি রাকিব হোসেন চৌধুরী ইরানের সভাপতিত্বে ও উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হায়দার আলী মোল্লার সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফরিদপুর জেলা বিএনপির আহব্বায়ক এডভোকেট সৈয়দ মোদাররেস আলী ইছা বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, 

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  ফরিদপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব এ,কে এম কিবরিয়া স্বপন, কৃষকদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ- সভাপতি খন্দকার নাসিরুল ইসলাম, ফরিদপুর জেলা বিএনপির যুগ্ন আহব্বায়ক আলী আসরাফ নান্নু, মধুখালী পৌর বিএনপির সভাপতি শাহাবুদ্দীন আহমেদ সতেজ, ফরিদপুর জেলা বিএনপির সহ- সভাপতি আব্দুল আলীম মানিক,  কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহ- সাংগঠনিক সম্পাদক মাফুজুর রহমান মাফুজ, জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব  শাহারির শিথিল, জেলা বিএনপির ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক কায়েস, মধুখালী উপজেলা যুবদলের আহব্বায়ক এস এম মুক্তার উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব তারিকুল ইসলাম ইনামুল,  মধুখালী উপজেলা জামাতে ইসলামির আমির মাওঃ আলীমুজ্জামান, মধুখালী কৃষকদলের আহব্বায়ক মেহেদী হাসান মুন্নু সদস্য সচিব শেখ তানভীর আহম্মেদ শিমুল  মধুখালী উপজেলা সেচ্ছাসেবক দলের আহ্বান আকরাম হোসেন  পৌর সেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব ইমাম হোসেন, উপজেলা সেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব জহুরুল ইসলাম লিটনসহ এসময় উপজেলা ও বিভিন্ন ইউনিয়নে ছাত্রদল যুবদল কৃষকদল শ্রমিকদল তাতীঁদল সেচ্ছাসেবক দলসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।


আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা বুধবার

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা  বুধবার

JlecBD ডেস্ক: আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টায় অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে এ সভার আয়োজন করা হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি শেখ হাসিনা।

মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দলের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।

সভায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সংশ্লিষ্ট সকলকে যথাসময়ে উপস্থিত থাকার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন।


বিএনপি-জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি শেখ সেলিমের

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

বিএনপি-জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি শেখ সেলিমের

JlecBD ডেস্ক: বিএনপি-জামায়াতকে উগ্র সন্ত্রাসী ও স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি হিসেবে আখ্যায়িত করে বাংলাদেশে তাদের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি তুলেছেন সরকারদলীয় সিনিয়র সংসদ সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম।

সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ সেলিম এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, এরা রাষ্ট্রের শত্রু, স্বাধীনতার শত্রু। সাম্প্রদায়িকতা গণতন্ত্রের শত্রু। সন্ত্রাসী, জঙ্গি, স্বাধীনতাবিরোধী বিএনপি-জামায়াতকে নিষিদ্ধের দাবি করছি। এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।

শেখ সেলিম বলেন, বঙ্গবন্ধু এদেশে স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর কন্যা হিসেবে আপনিই এটা পারবেন। বিএনপি-জামায়াত স্বাধীনতাবিরোধীদের নিষিদ্ধ করলে বঙ্গবন্ধুর আত্মা শান্তি পাবে।

এ সংসদ সদস্য বলেন, বাংলাদেশ ও দেশের স্বাধীনতাকে বাঁচাতে হলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। বাংলাদেশে কোনো স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি যাতে রাজনীতি করতে না পারে সেজন্য এ দাবি করছি। তাদের নিষিদ্ধ করতে হবে। এরা যেন রাজনীতির নামে বাংলাদেশে খুন, সন্ত্রাস ও অরাজকতা করতে না পারে। আর যাকেই ধরতে পারবেন তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। কোনো দয়া-মায়া দেখানোর সুযোগ নেই।

তিনি বলেন, বিএনপি কোনো রাজনৈতিক দল নয়। এরা জঙ্গি, সন্ত্রাসী, স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠী। তাদের এদেশে রাজনীতি করার কোনো অধিকার নেই। তারা সংবিধানকে তোয়াক্কা করে না। যারা সংবিধান, নির্বাচন মানে না তারা আবার কী রাজনীতি করবে।

তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যার নেপথ্যকারীদের সন্ধানে কমিশন গঠনের প্রস্তাব করে বলেন, কারা এর পেছনে জড়িত ছিল তা বেরিয়ে আসবে। যারা বঙ্গবন্ধুকে মারতে মারে তারা যেকোনো ঘটনা ঘটাতে পারে।

দেশের বিরুদ্ধে এখনো ষড়যন্ত্র অব্যাহত আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী বিএনপি-জামায়াত শক্তি আবারও ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমান লন্ডনে বসে বিশ্বের বড় সন্ত্রাসী দাউদ ইব্রাহিমের সঙ্গে বৈঠক করে। কীভাবে বাংলাদেশে অস্থিরতা বৃদ্ধি করা যায়, উন্নয়নের অব্যাহত ধারা বন্ধ করতে ষড়যন্ত্র করছে।

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের প্রসঙ্গ টেনে শেখ সেলিম বলেন, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু যখন অর্থনৈতিক মুক্তির পথে অগ্রসর হন তখন অতি বিপ্লবী, প্রতিবিপ্লবী... স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু হয়। এর সঙ্গে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীরা জড়িত ছিল। উগ্রপন্থি সিরাজ সিকদার, সর্বহারা হকিত্বোহা, পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টি, লাল পতাকা বাহিনীর থানা লুট, ব্যাংক লুট, পাটের গুদামে আগুন, মানুষ হত্যা। ৭ জন সংসদ সদস্যকেও হত্যা করা হয়। কর্নেল তাহেরের নেতৃত্বে গণবাহিনী ও জাসদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাড়িতে সশস্ত্র আক্রমণ করে। কর্নেল ওসমানী গণতন্ত্র বলে বুক ফাটিয়ে ফেলতো, সে খুনি মোশতাকের সামরিক উপদেষ্টা হয়। গণবাহিনীর প্রধান কর্নেল তাহের বাহিনী রেডিও স্টেশনে গিয়ে খুনিদের সমর্থন জানায়। বঙ্গবন্ধু হত্যার গণবাহিনী-জাসদ এরা বৈজ্ঞানিক সমাজন্ত্রের কথা বলে বঙ্গবন্ধুকে বিব্রত করার চেষ্টা করেছিল। বঙ্গবন্ধুর চারপাশে যে শক্তিগুলো ছিল সেখান থেকে ষড়যন্ত্র না হলে বঙ্গবন্ধুর গায়ে কেউ হাত দিতে পারতো না। বড় একটা চক্র বঙ্গবন্ধুর আশপাশে ঘুরে তাকে বিভ্রান্ত করেছে।

তিনি বলেন, কিছু কিছু বুদ্ধিজীবী এখনো আইনের শাসন ও মানবাধিকারের কথা বলে টেলিভিশনের পর্দা ফাটিয়ে দেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর এসব বুদ্ধিজীবীরা সেদিন কোথায় ছিলেন?

আওয়ামী লীগের এই সিনিয়র এমপি বলেন, জিয়া ছিল আইএসআই-এর এজেন্ট। জিয়ার জন্ম পাকিস্তানে। তার পড়াশোনাও পাকিস্তানে। ১৯৬৯ সালে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা চলাকালে আইএসআই-এর এজেন্ট হিসেবে জিয়াকে বাংলাদেশ পোস্টিং দেওয়া হয়।

তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বন্ধের জন্য বিএনপি-জামায়াত একের পর এক নাশকতা শুরু করে। লন্ডনে বসে তারেক জিয়া অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়। ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে জনগণ তার জবাব দিয়েছে। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করতে চায়।