শেয়ার বাজার

ফের ঢাকাসহ ৪ বিভাগে
ফের ঢাকাসহ ৪ বিভাগে শৈত্যপ্রবাহ, বুধ-বৃহস্পতি বৃষ্টির আভাস

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সোমবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৪

ফের ঢাকাসহ ৪ বিভাগে শৈত্যপ্রবাহ, বুধ-বৃহস্পতি বৃষ্টির আভাস

JlecBD ডেস্ক: সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কয়েক ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে গেছে। আরও তীব্র হয়েছে শীত। এতে জনজীবন প্রায় বিপর্যস্ত। শীতের তীব্রতা বেড়েছে নগরেও। দেশের অন্যান্য অঞ্চলের মতো শীতে জবুথবু রাজধানীবাসীও।

দেশের চার বিভাগ এবং চার জেলার ওপর দিয়ে বইছে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ। তবে আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রা বেড়ে শীতের তীব্রতা কমতে পারে। এছাড়া আগামী বুধ এবং বৃহস্পতিবার বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।

মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) সকালে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। একদিন আগে যা ৮ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল দিনাজপুর ও বদলগাছীতে।

ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে কমে হয়েছে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকা বিভাগ শৈত্যপ্রবাহের আওতায় থাকলেও শুধু ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রাই ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে রয়েছে। ঢাকা বিভাগের অন্যান্য স্টেশনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রয়েছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।

এদিকে মঙ্গলবার সকাল থেকে ঢাকার আকাশে রোদের দেখা মিলেছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বিস্তৃত অঞ্চলজুড়ে নির্দিষ্ট সময় ধরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে তাকে বলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। তাপমাত্রা ৬ থেকে ৮ ডিগ্রির মধ্যে হলে তাকে বলে মাঝারি এবং তাপমাত্রা ৪ থেকে ৬ ডিগ্রির মধ্যে থাকলে বলে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামলে তাকে বলে অতিতীব্র শৈত্যপ্রবাহ।

আবহাওয়াবিদ মো. আব্দুর রহমান জাগো নিউজকে বলেন, মঙ্গলবার পুরো ঢাকা, রাজশাহী, রংপুর, খুলনা বিভাগসহ শ্রীমঙ্গল, কুমিল্লা, ভোলা, বরিশাল জেলায় মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।

মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে তিনি জানান, দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।

তিনি আরও বলেন, আগামী বুধ এবং বৃহস্পতিবার বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে মঙ্গলবার রাতেই খুলনার সাতক্ষীরার দিকে হালকা বৃষ্টি হতে পারে। বুধ ও বৃহস্পতিবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম অঞ্চলের দিকে এবং ঢাকা বিভাগের দক্ষিণাংশের ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জের দু/এক জায়গায় হালকা বা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে।

শুক্রবার থেকে বৃষ্টি কেটে যেতে পারে জানিয়ে আব্দুর রহমান বলেন, কিছু কিছু জায়গায় কুয়াশা পড়বে, আবার কিছু কিছু জায়গায় রোদ থাকবে। দেশের উত্তরাঞ্চল আজ সকাল থেকেই পরিষ্কার। তবে দেশের পূর্বাংশের কুমিল্লা নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, সিলেটের দিকে কুয়াশা রয়েছে। আগামী দিনগুলোতে বিক্ষিপ্তভাবে বিভিন্ন জায়গায় কুয়াশা থাকবে, আবার বিভিন্ন জায়গায় আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে।

Dummy Ad 1

রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২১ মার্চ, ২০২৪

রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন

ফরিদপুর প্রতিনিধি: ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার মেগচামী খান বাড়ীর বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মেগচামী স্কুল এন্ড কলেজের প্রাক্তন সহকারী শিক্ষক হারুন অর রশিদ (৮২) ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। 

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) যোহর বাদ মেগচামী খান বাড়ী জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামনুন আহমেদ অনিকের নেতৃত্বে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাকে গার্ড অফ অনার প্রদান করা হয়। এসময় মধুখালী উপজেলা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা খুরশীদ আলম সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। 

এরপর জানাজার নামাজ শেষে তাকে খান বাড়ী পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। পারিবারিক সূত্র জানায়, মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকার মীরপুরস্থ বাসভবনে বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে যান। তাঁর একমাত্র সন্তান যুবরাজ খান বর্তমানে আমেরিকা প্রবাসী মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনার জন্য সকলের নিকট দোয়া চেয়েছেন। 



গোপালগঞ্জের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এ. জেড আমিনুজ্জামানের পিতা মারা গেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

গোপালগঞ্জের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এ. জেড আমিনুজ্জামানের পিতা মারা গেছেন

JlecBD (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি: টুঙ্গিপাড়া উপজেলার গিমাডাঙ্গা নিবাসী দৈনিক ভোরের বাণী’র চীফ রিপোর্টার এবং বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক,  এ. জেড আমিনুজ্জামানের পিতা অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য এ. জেড. এম সহিদুর রহমান।

আজ সোমবার ২৬/০২/২০২৪ইং সকাল ১১.১৫ মিনিটে ঢাকার সিএমএইচ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন। (ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)।

মৃতকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর। তিনি স্ত্রী, তিন ছেলে, দুই মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য এ. জেড. এম সহিদুর রহমান বেশ কয়েক দিন যাবৎ বার্ধক্যজনিত রোগের কারণে ঢাকার সিএমএইচ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

মরহুমের শহরের বাড়ি কোর্ট মসজিদ , চাঁদমারি রোড, ব্যাংকপাড়া, গোপালগঞ্জ। মরহুমের জানাজা তার নিজ গ্রাম গিমাডাঙ্গা পশ্চিম পাড়ার মোল্লা বাড়ীতে অনুষ্ঠিত হবে, মাগরিব বাদ।এবং গোপালগঞ্জ সদর মার্কাস মসজিদ সামনে কবরস্থানে সাহিত্য করা হবে,  তার মৃত্যুতে সাংবাদিকদের  পক্ষ থেকে গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করছি।


ঢাকার ৮০ শতাংশ রেস্তোরাঁ যেন বোমা তৈরির কারখানা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ০৫ মার্চ, ২০২৪

ঢাকার ৮০ শতাংশ রেস্তোরাঁ যেন বোমা তৈরির কারখানা

ঢাকার ৮০ শতাংশ রেস্তোরাঁ যেন বোমা তৈরির কারখানা। নগরীর ৫ হাজার রেস্তোরাঁর মধ্যে অগ্নিনিরাপত্তা সনদ আছে হাজারখানেকের। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতিটি বহুতল ভবনে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ রেস্তোরাঁ থাকার কথা থাকলেও মানছে না কেউ। 

ধানমন্ডির গাউসিয়া টুইনপিক ভবনটি পরোটাই ঠাসা রেস্তোরাঁ দিয়ে। ওঠা-নামার একমাত্র পথ লিফট। ভেতরে দুটি সিড়ি থাকলেও একটি বন্ধ গোডাউনে, অন্যটি দখলে সিলিন্ডারে। বারান্দা থাকলেও তা কাচে ঢাকা। এ যেন পুরোই বোমার কারখানা।

টুইনপিক ভবনের নকশা করেন স্থপতি মুস্তাফা খালিদ পলাশ। বেইলি রোড ট্রাজেডির পর পরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক পোস্ট দিয়ে ভবনটি এড়িয়ে চলার আহ্বান জানান এই স্থপতি। নিজের সৃষ্টির এমন অবস্থা দেখে বিষ্মিত তিনি। দাবি করেন, অফিসের জন্য করা ভবন রেস্তোরাঁ বানিয়ে সব কিছুই পাল্টে ফেলেছেন ভবন মালিক ও ব্যবস্যায়ীরা।

মুস্তাফা খালিদ পলাশ বলেন, এটি ডিজাইন করেছিলাম বাণিজ্যিক ভবন হিসেবে। আমি কোনোভাবেই সেটি কেমিক্যাল গুদাম হিসেবে ডিজাইন করেনি।

একই অবস্থা ধানমন্ডিসহ রাজধানীর বেশিরভাগ ভবনের। রাজধানীতে প্রকৃত অর্থে কেমন ভবন নির্মাণ হওয়া উচিত? এ প্রশ্নে এই স্থপনি জানান, সর্বোচ্চ ১০ ভাগ রেস্তোরাঁ থাকতে পারবে একটি সুউচ্চ বানিজ্যিক ভবনে।

তিনি বলেন, ভবনে রেস্টুরেন্ট দেয়ার ক্ষেতে একটি মাত্রা নিদির্ষ্ট করে দেয়া উচিত। ১০০ পার্স্টেন্ট কোনোভাবেই নয়। এই কালাচার আমি কোথাও দেখিনি। সাম্প্রতিক বাংলাদেশে শুরু হয়েছে। 

তাহলে এগুলো দেখবে কারা? সরকারের কয়েকটি সংস্থা এর তদারকির দায়িত্বে থাকলেও শুধু খাবারে ভেজালবিরোধি অভিযানেই সারা। ফায়ার সার্ভিসের সাবেক ডিজি ব্রি.জে. আবু নাঈম মো. শহীদুল্লাহ বলছেন, সরকারি সংস্থার উদাশীনতা ও আইন না মানার প্রবনতা বাড়াচ্ছে সংকট।

রাজধানীর ৫ হাজারের বেশি রেস্তোরাঁ থাকলেও ফায়ার সার্টিফিকেট আছে হাজার খানিকের। অন্যান্য সংস্থার অনুমোদনের ধারধারে না কেউ।