শেয়ার বাজার

ফরিদপুরের মধুখালীতে যুববকে কুপিয়ে হত্যা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: শুক্রবার, ২২ মার্চ ২০২৪

ফরিদপুরের মধুখালীতে যুববকে কুপিয়ে হত্যা

ফরিদপুরের মধুখালীতে ধারালো অস্ত্র দিয়ে যুবকে কুপিয়ে হত্যা, নিহত ব্যক্তির নাম নিজাম উদ্দিন (৩৫) নিজাম উদ্দিন উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের হাটঘাটা গ্রামের মানিক শেখের ছেলে। 

জানা যায়, বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ১ টার দিকে নিজাম উদ্দিনের শ্বশুর বাড়ি থেকে তার শ্যালকসহ বেশ কয়েকজন নিজামের ঘরে ঢুকে তার স্ত্রীকে ঘর থেকে বের করে দেয় এবং নিজাম উদ্দিনকে ধারলো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে যখন করে পালিয়ে যায়।

নিহত নিজাম উদ্দিনের ছোট ভাই আজিম উদ্দিন বলেন, আমার বড় ভাইকে তার শ্যালক আশুারুল, ইলিয়াস, মামুন, হারুনসহ বেশ কয়েকজন মধ্যরাতে ঘরে ঢুকে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আমার ভাই নিজাম উদ্দিন তার শালিকা'কে নিয়ে ঝামেলা ছিলো শালিকাকে নিয়ে বেড়াতে যায় আমার ভাই তারপর তাকে নিয়ে রাতে আমাদের বাড়িতে চলে আসে এই খবর পেয়ে আমার ভাইয়ের শ্বশুর বাড়ি থেকে লোকজন শালিকাকে নিতে এসে ঘরে ঢুকে আমার ভাইকে কুপিয়ে হত্যা করে। আমি হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই।

নিহত নিজাম উদ্দিনের শরীরে একাধিক জখমের চিহ্ন রয়েছে। তার শ্বশুর বাড়ি উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের দীঘলিয়া গ্রামে। রাতে আশঙ্কাজনক অবস্থায় নিজাম উদ্দিনকে ফরিদপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নিয়ে গেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেবার পথে মারা যান তিনি।

সকালে হত্যার সংবাদ পেয়ে মধুখালী থানা পুলিশ আসে পরে সিআইডির ক্রাইম সিন ইউনিট এসে লাশের সুরতহাল করে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে।

এই বিষয়ে মধুখালী থানার অফিসার ইনচার্জ মিরাজ হোসেন বলেন, সকালে তথ্য পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠাই এখনও পর্যন্ত কেউ অভিযোগ দেইনি অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

Dummy Ad 1

হরিপুরে বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস-২০২৪  অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১৫ মার্চ, ২০২৪

হরিপুরে বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস-২০২৪  অনুষ্ঠিত

হরিপুর প্রতিনিধিঃ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ি ভোক্তার স্বার্থে কৃত্রিম বৃদ্ধিমত্তা ব্যবহার করি।

হরিপুর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে শুক্রবার-১৫ মার্চ সকাল ১১:০০ ঘটিকায়  উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন- ২০০৯, বাস্তবায়নে সভা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ফয়েজ মোহাম্মদ জামান সহকারি শিক্ষক, হরিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

ভোক্তা অধিকার দিবসে রাসায়নিক সার, কীটনাশক, মেডিসিন,কসমেটিকপণ্যের  বাজার, কৃষি পণ্যের বাজার, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও সংকট নিরসন বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা  হয়। 

উক্ত অনুষ্ঠানে উপজেলা প্রাণী সম্পদ অফিসার পক্ষে ডাঃ সূবর্ণা রানী বলেন,উপজেলায় গত সপ্তাহে  বিভিন্ন হাটবাজারে ভোক্তা অধিকার আইনে অর্থ দন্ড করা হয়েছে । বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের সীমাহীন মূল্য বৃদ্ধি কারণে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠে গেছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করতে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

তিনি আরো বলেন,নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধিতে  সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ও বিভিন্ন অভিযোগ করছেন । এই ভাবে চলতে থাকলে সাধারণ মানুষ আরো ক্ষতিগ্রস্ত হবে।


গোপালগঞ্জের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এ. জেড আমিনুজ্জামানের পিতা মারা গেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

গোপালগঞ্জের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এ. জেড আমিনুজ্জামানের পিতা মারা গেছেন

JlecBD (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি: টুঙ্গিপাড়া উপজেলার গিমাডাঙ্গা নিবাসী দৈনিক ভোরের বাণী’র চীফ রিপোর্টার এবং বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক,  এ. জেড আমিনুজ্জামানের পিতা অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য এ. জেড. এম সহিদুর রহমান।

আজ সোমবার ২৬/০২/২০২৪ইং সকাল ১১.১৫ মিনিটে ঢাকার সিএমএইচ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন। (ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)।

মৃতকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর। তিনি স্ত্রী, তিন ছেলে, দুই মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য এ. জেড. এম সহিদুর রহমান বেশ কয়েক দিন যাবৎ বার্ধক্যজনিত রোগের কারণে ঢাকার সিএমএইচ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

মরহুমের শহরের বাড়ি কোর্ট মসজিদ , চাঁদমারি রোড, ব্যাংকপাড়া, গোপালগঞ্জ। মরহুমের জানাজা তার নিজ গ্রাম গিমাডাঙ্গা পশ্চিম পাড়ার মোল্লা বাড়ীতে অনুষ্ঠিত হবে, মাগরিব বাদ।এবং গোপালগঞ্জ সদর মার্কাস মসজিদ সামনে কবরস্থানে সাহিত্য করা হবে,  তার মৃত্যুতে সাংবাদিকদের  পক্ষ থেকে গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করছি।


ঢাকার ৮০ শতাংশ রেস্তোরাঁ যেন বোমা তৈরির কারখানা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ০৫ মার্চ, ২০২৪

ঢাকার ৮০ শতাংশ রেস্তোরাঁ যেন বোমা তৈরির কারখানা

ঢাকার ৮০ শতাংশ রেস্তোরাঁ যেন বোমা তৈরির কারখানা। নগরীর ৫ হাজার রেস্তোরাঁর মধ্যে অগ্নিনিরাপত্তা সনদ আছে হাজারখানেকের। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতিটি বহুতল ভবনে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ রেস্তোরাঁ থাকার কথা থাকলেও মানছে না কেউ। 

ধানমন্ডির গাউসিয়া টুইনপিক ভবনটি পরোটাই ঠাসা রেস্তোরাঁ দিয়ে। ওঠা-নামার একমাত্র পথ লিফট। ভেতরে দুটি সিড়ি থাকলেও একটি বন্ধ গোডাউনে, অন্যটি দখলে সিলিন্ডারে। বারান্দা থাকলেও তা কাচে ঢাকা। এ যেন পুরোই বোমার কারখানা।

টুইনপিক ভবনের নকশা করেন স্থপতি মুস্তাফা খালিদ পলাশ। বেইলি রোড ট্রাজেডির পর পরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক পোস্ট দিয়ে ভবনটি এড়িয়ে চলার আহ্বান জানান এই স্থপতি। নিজের সৃষ্টির এমন অবস্থা দেখে বিষ্মিত তিনি। দাবি করেন, অফিসের জন্য করা ভবন রেস্তোরাঁ বানিয়ে সব কিছুই পাল্টে ফেলেছেন ভবন মালিক ও ব্যবস্যায়ীরা।

মুস্তাফা খালিদ পলাশ বলেন, এটি ডিজাইন করেছিলাম বাণিজ্যিক ভবন হিসেবে। আমি কোনোভাবেই সেটি কেমিক্যাল গুদাম হিসেবে ডিজাইন করেনি।

একই অবস্থা ধানমন্ডিসহ রাজধানীর বেশিরভাগ ভবনের। রাজধানীতে প্রকৃত অর্থে কেমন ভবন নির্মাণ হওয়া উচিত? এ প্রশ্নে এই স্থপনি জানান, সর্বোচ্চ ১০ ভাগ রেস্তোরাঁ থাকতে পারবে একটি সুউচ্চ বানিজ্যিক ভবনে।

তিনি বলেন, ভবনে রেস্টুরেন্ট দেয়ার ক্ষেতে একটি মাত্রা নিদির্ষ্ট করে দেয়া উচিত। ১০০ পার্স্টেন্ট কোনোভাবেই নয়। এই কালাচার আমি কোথাও দেখিনি। সাম্প্রতিক বাংলাদেশে শুরু হয়েছে। 

তাহলে এগুলো দেখবে কারা? সরকারের কয়েকটি সংস্থা এর তদারকির দায়িত্বে থাকলেও শুধু খাবারে ভেজালবিরোধি অভিযানেই সারা। ফায়ার সার্ভিসের সাবেক ডিজি ব্রি.জে. আবু নাঈম মো. শহীদুল্লাহ বলছেন, সরকারি সংস্থার উদাশীনতা ও আইন না মানার প্রবনতা বাড়াচ্ছে সংকট।

রাজধানীর ৫ হাজারের বেশি রেস্তোরাঁ থাকলেও ফায়ার সার্টিফিকেট আছে হাজার খানিকের। অন্যান্য সংস্থার অনুমোদনের ধারধারে না কেউ।