শেয়ার বাজার

তদবির শিখতে ইনস্টিটিউট খোলার কথা বললেন এমপি শাহাজাদা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

তদবির শিখতে ইনস্টিটিউট খোলার কথা বললেন এমপি শাহাজাদা

JlecBD ডেস্ক: রাস্তাঘাটসহ এলাকার উন্নয়নের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীর কাছে ডিও লেটার (আধা সরকারি পত্র) দিয়ে এবং সংসদে বক্তব্য দিয়েও কোনো লাভ হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন পটুয়াখালী-৩ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য এসএম শাহাজাদা। এমন অভিযোগ করে তিনি তদবির শিখতে ইনস্টিটিউট খোলার কথা বলেছেন।

সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ সম্পর্কে আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

স্পিকারকে উদ্দেশ করে শাহাজাদা বলেন, আমরা সংসদে কথা বলি। আমাকে ৭ মিনিট সময় দিয়েছেন। এজন্য লাখ টাকার বেশি ব্যয় হয়েছে। আমরা কথা বলি, কথাগুলোর বাস্তবায়ন হওয়ার প্রয়োজন। তা না হলে শুধু কথা বলবো এলাকার লোকজন ফেসবুকে দেখবেন এটা তো! আমরা যে কথাগুলো বলি এটার যদি প্রয়োজনীয়তা থাকে তাহলে তা বাস্তবায়ন হওয়া দরকার। বাস্তবায়নে আমরা মন্ত্রণালয়ে ডিও দেই। সংসদে কথা বলি। এছাড়া তো বাকি কোনো জায়গা নেই।

তিনি অভিযোগ করে বলেন, আমরা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কিছু বৈষম্য দেখি। আমরা দেখি কোনো না কোনো আসনে বিস্তর কাজ হয়। অনেক রাস্তা যায়। সেখানকার জনগণ ভোট দেয়। সেখানকার জনগণের ভোট একটি, আমার এলাকার জনগণেরও ভোট একটি। এরপরও আমরা অনেক সময় বৈষম্যের শিকার হই। এই বৈষম্য থেকে আমার নির্বাচনী এলাকা মুক্তি পাবে এই প্রার্থনা করি। না হলে জানতে চাই- ডিও লেটার দিয়ে কীভাবে তদবির করতে হয়। এই তদবির করার জন্য কোনো ইনস্টিটিউট খুলতে হবে। সেখানে গিয়ে আমরা তদবির শিখবো এবং তদবির করে কাজ নেবো।

শাহাজাদার এ বক্তব্যের সময় সংসদ সদস্যরা টেবিল চাপড়ে সমর্থন জানান। তিনি আরও বলেন, আমার নির্বাচনী এলাকা গলাচিপার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ছাদ থেকে রোগীর গায়ে পলেস্তারা খসে খসে পড়ে। ফ্যান খুলে চিকিৎসকরা আহত হন।

Dummy Ad 1

ধর্ষণকাণ্ড: জাবিতে দ্বিতীয় দিনের মত প্রশাসনিক ভবন অবরোধ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

ধর্ষণকাণ্ড: জাবিতে দ্বিতীয় দিনের মত প্রশাসনিক ভবন অবরোধ

JlecBD ডেস্ক: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্ষক ও তার সহযোগীদের সর্বোচ্চ সাজাসহ পাঁচ দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মত নতুন প্রশাসনিক ভবন ‘প্রতীকী অবরোধ’ করেছেন আন্দোলনকারীরা। 

মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম ‘নিপীড়নবিরোধী মঞ্চের’ ব্যানারে দুই ঘণ্টা ধরে এ অবরোধ করা হয়। পরে বেলা ১১টায় এই অবরোধ তুলে নেওয়া হয়। 

অবরোধ চলাকালে প্রশাসনিক ভবনে কোনো কর্মকর্তাদের প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নূরুল আলমকেও দেখা যায়নি। 

এর আগে সোমবার সকাল ৯টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত নতুন প্রশাসনিক ভবনে প্রতীকী অবরোধ করেছিল ‘নিপীড়নবিরোধী মঞ্চ'। 

‘নিপীড়নবিরোধী মঞ্চের’ পাঁচ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- ধর্ষক ও তার সহায়তাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা; মেয়াদোত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের হল থেকে বের করে গণরুম বিলুপ্তপূর্বক নিয়মিত শিক্ষার্থীদের আবাসন নিশ্চিত ও র‌্যাগিং সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনা; নিপীড়ক শিক্ষক মাহমুদুর রহমান জনির বিচার নিষ্পত্তি করাসহ ক্যাম্পাসে বিভিন্ন সময়ে নানাবিধ অপরাধে অভিযুক্তদের বিচারের আওতায় আনা; নিপীড়কদের সহায়তাকারী প্রক্টর ও মীর মশাররফ হোসেন হলের প্রাধ্যক্ষের অপরাধ তদন্ত ও সুষ্ঠু হওয়ার স্বার্থে তদন্ত চলাকালে তাদের প্রশাসনিক পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া; মাদকের সিন্ডিকেট চিহ্নিত করে জড়িতদের ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক শামছুল আলম বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়কে মাদকমুক্ত করতে হবে, অছাত্রদের সরিয়ে দিতে হবে। প্রশাসন আমাদেরকে বলেছিল, পাঁচ কর্মদিবসে অছাত্রদের বের করে দিবে। কিন্তু তারা সেটা পারেনি। প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে ঢাকায় দ্বারে দ্বারে ঘুরছে।“ 

তিনি বলেন, “সোমবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে প্রশাসন দেখা করেছে। এখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কী করবেন? তার কাছে গিয়েছিলেন নিশ্চয় ক্যাম্পাসে পুলিশের সহায়তা নিয়ে তল্লাশি করার জন্য। কিন্তু পুলিশ এখানে কী সহায়তা করবে, তারা কি বহিরাগত অছাত্রদের চেনে? এখানে হল প্রশাসন যদি কাজ করে তাহলে কিন্তু সমাধান হয়। কিন্তু তারা কেউ কাজ করছেন না।”

গত ১৫ বছরে প্রতিটা হল টর্চার সেলে পরিণত হয়েছে; রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে যে বিচারহীনতা চলছে তার প্রভাব এখানে পড়েছে বলে জানান এই অধ্যাপক।  

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক সমিতির সহসভাপতি ও প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সোহেল আহমেদ বলেন, “এক পৈশাচিক ঘটনা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেকগুলো ব্যাধিকে জাতির সামনে তুলে ধরেছে। এই সংক্রামক ব্যাধিগুলো দূর করা যাবে না এটা এমনও না। এটা অবশ্যই দূর করার মত। কিন্তু এক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে যে দায়িত্বশীল হতে হবে। সেই দায়িত্ব আমরা দেখিনি। 

“বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবারকে যে ঘটনাগুলো কলুষিত করেছে, কলঙ্কিত করেছে, সম্মান ক্ষুণ্ন করেছে সেই সম্মান উদ্ধারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কোনো তৎপরতা আমরা দেখতে পাচ্ছি না।" 

তিনি বলেন, “এই বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদক কীভাবে ছড়িয়ে গেছে, মাদক ব্যবসা, চোরা চালান, মাদক সেবন সামনে এসেছে। র‍্যাবের ব্রিফিং থেকে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে দিনের পর দিন যে পাশবিক ঘটনাগুলো ঘটছিল তা এই অছাত্ররা করছিল। এই প্রশাসন ব্যর্থ হয়েছে তারা দায় এড়াতে পারে না। শুধু এই প্রশাসন তা উপলব্ধি করতে পারছে না।" 

অবরোধ চলাকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী কনোজ কান্তি রায় বলেন, "এই ক্যাম্পাসে একজন বৈধ শিক্ষার্থী থাকার জায়গা ও লেখাপড়ার জন্য চেয়ার-টেবিল পায় না। অন্যদিকে কিছু অবৈধ শিক্ষার্থী ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনের ছত্রছায়ায় থেকে তাদের সঙ্গে লেজুড়বৃত্তি করে হলগুলোতে থাকছে।যার ফলে বৈধ শিক্ষার্থীরা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

“গণরুমে ওঠার পরে যারা ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে জড়িত হয় তাদেরকে আগে সিট দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষমতা কুক্ষিগত করার একটা প্রবণতা তৈরি হয়। আর গণরুম ও গেস্টরুমের কালচার এবং র‍্যাগিং শিক্ষার্থীদের মস্তিষ্ককে বিকৃত করে তোলে।” 

এ সময় সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক জামাল উদ্দিন, ফার্মেসি বিভাগের অধ্যাপক মাফরুহি সাত্তার ও সোহেল রানা, ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক পারভীন জলী, সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আমেনা ইসলাম, প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক বোরহান উদ্দিন, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক নূরুল ইসলাম।


হরিপুরে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২৭ মার্চ, ২০২৪

হরিপুরে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন

হরিপুর উপজেলা শহীদ মিনারের  সামনে সকাল ৫.০৪ মি. ৩১ (একত্রিশ) বার তোপধ্বনির মাধ্যমে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের সূচনা,  বিধি অনুসরণ পূর্বক জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও পুস্পস্তবক অর্পণ দোয়া মাহফিল শেষে   স্বাধীনতা র্যালি অনুষ্ঠিত হয়।

২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা  ও জাতীয় দিবস ২০২৪ পতাকা উত্তোলন ডিসপ্লে প্রদর্শন ও কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,  হরিপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও  বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ হরিপুর  উপজেলা শাখার সভাপতি  অধ্যক্ষ মো,জিয়াউল হাসান মুকুল।

আরও উপস্থিত ছিলেন হরিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল লতিফ শেখ, কৃষি অফিসার মো,রুবেল হোসেন, ডাঃ মোঃ আসাদুজ্জামান, হরিপুর থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হরিপুর ঠাকুরগাঁও ।  উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোতাহারা পারভীন সুমি, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম আলমগীর।সহ-সভাপতি বাবু নগেন কুমার পাল,মো,আবদুল জলিল ও মো,আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো,মনোয়ারুল ইসলাম রিপনসহ বিভিন্ন দপ্তরের দপ্তর প্রধানগন, শিক্ষক ও স্থানীয়  বিভিন্ন ব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।   

স্কুলের শিক্ষাথীরা কুজকাওয়াজ ও নেচে গেয়ে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয়  দিবস -২০২৪ উদযাপন করে । এর আগে শেখ রাসেল মিনি ষ্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং বীরমুক্তিযোদ্বা , বাংলাদেশ পুলিশ, আনসার - ভিডিপি ,ফায়ারসার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স কর্তৃক কুচকাওয়াজ অভিবাদন গ্রহণ এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে সমাবেশ,জাতীয় সংগীত পরিবেশন, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন ফয়েজ মোঃ জামান, সহকারী শিক্ষক হরিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হরিপুর- ঠাকুরগাঁও।

আরো উপস্থিত ছিলেন সংশ্লিষ্ট বিষয়ের  ব্যক্তিবর্গসহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।


দুঃস্থ, অসহায়, পথচারী ও শ্রমজীবি মানুষের মধ্যে ইফতার বিতরণ করেন: উল্লাপাড়া ছাত্রলীগ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ৩১ মার্চ, ২০২৪

দুঃস্থ, অসহায়, পথচারী ও শ্রমজীবি মানুষের মধ্যে ইফতার বিতরণ করেন: উল্লাপাড়া ছাত্রলীগ

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় দুঃস্থ, অসহায়, পথচারী ও শ্রমজীবি মানুষের মধ্যে ইফতার বিতরণ করা হয়েছে। 

রবিবার (৩১ মার্চ) বিকেলে স্থানীয় সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা জননেতা শফিকুল ইসলাম শফির অনুপ্রেরণায় ছাত্রলীগ নেতা মোঃ শরিফুল ইসলাম শক্তির উদ্যোগে প্রায় ৩ শতাধিক রোজাদারের মধ্যে এ ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়। শরিফুল সিরাজগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক মানব সম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক, সহ সম্পাদক ও উল্লাপাড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক পদে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন।

ইফতার বিতরণ অনুষ্ঠানে শক্তি বলেন, শিক্ষা, শান্তি ও প্রগতির পতাকা বাহী সংগঠন বাংলাদেশে ছাত্রলীগের একজন কর্মী হিসেবে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে মাস ব্যাপী ইফতার বিতরণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে নিজ অর্থায়নে প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও রোজাদারদের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হলো। এ সময় তিনি আরও বলেন, কয়েক দিন পরেই পবিত্র ঈদুল ফিতর। ঈদ বয়ে আনুক সকলের জন্য শান্তি ও সম্প্রতি।

বিতরণ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আমিনুজ্জামান অলক, সাবেক ছাত্রনেতা শফিকুল ইসলাম পলাশ, দবির উদ্দিন, হাবিবুল্লাহ বেলালী শিশির, সুজন সরকার সহ ছাত্রলীগের আরো অনেকে।