শেয়ার বাজার

কুমিল্লা চৌদ্দগ্রামে ৫০ কেজি গাঁজাসহ ০৬ জন গ্রেফতার

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: বুধবার, ৩ এপ্রিল ২০২৪

কুমিল্লা চৌদ্দগ্রামে ৫০ কেজি গাঁজাসহ ০৬ জন গ্রেফতার

চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি: কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ৫০ কেজি গাঁজাসহ সুজন মিয়া নামের ০৬ জন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে পুলিশ। 

বুধবার (০৩ এপ্রিল)  সকাল ০৬.৪৫ ঘটিকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে  চৌদ্দগ্রাম থানায় কর্মরত এসআই(নিঃ)/মোঃ মশিউর আলম ও সঙ্গীয় ফোর্স'সহ চৌদ্দগ্রাম থানাধীন পৌরসভাস্থ উপ কর কমিশনারের কার্যালয় এর সামনে ঢাকা-চট্টগ্রাম প্রধান মহাসড়কের কমলপুর রাস্তার মাথায় এ অভিযান চালায়।

আটককৃতরা হলেন হায়দার আহম্মেদ উৎসব (৩০), পিতা- মৃত মাসুদ পারভেজ, সাং- নতুন বাজার, গাবতলী (মাজদাইর গোরস্থান  সংলগ্ন তুহিন মিয়ার ভাড়াটিয়া) থানা- ফতুল্লা, জেলা-নারায়নগঞ্জ, মোঃ রাকিব হাসান প্রকাশ রকি(৩৫)  পিতা- মৃত হায়দার আলী প্রকাশ হাসান আলী, স্থায়ী ঠিকানা:- সাং- বাহার পাড়া, রহিম মিয়ার বাড়ি, থানা- টঙ্গীবাড়ী, জেলা- মুন্সিগঞ্জ, বর্তমান সাং—ইসদাইর (কাপুড়িয়া পট্টি গাবতলী, উকিল টিটন মিয়ার ভাড়াটিয়া) থানা- ফতুল্লা, জেলা-নারায়নগঞ্জ। মাহফুজুর রহমান প্রকাশ মুন্না (৩০), পিতা- আলমাছ ঢালী, সাং- পশ্চিম ইসদাইর, গাবতলী (দোহার ভিলা), থানা- ফতুল্লা, জেলা- নারায়নগঞ্জ,  সুফিয়ান হোসেন সজল(২৪), পিতা- আবুল খায়ের, সাং- করপাড়া (হাজী বাড়ী), থানা- রামগঞ্জ, জেলা- লক্ষীপুর, বর্তমান সাং- ই ব্লক, ০৫নং লাইন, ৪৪নং বিসমিল্লা হাউজ, মিরপুর, থানা- শাহআলী, ডিএমপি, ঢাকা। মোঃ ইব্রাহিম(২৬), পিতা- আব্দুল বাসেত মন্ডল, সাং- নোয়াপাড়া, থানা- ইসলামপুর, জেলা- জামালপুর, বর্তমান সাং- উত্তর মাসদাহর (গাবতলী), থানা- ফতুল্লা, জেলা- নারায়নগঞ্জ। রবিউল আলম পিয়াস(২৬), পিতা- মৃত শিহাবুল আলম মিলন, সাং- কমলপুর, থানা- চৌদ্দগ্রাম, জেলা- কুমিল্লাদ্বয়ের নিকট হতে ৪টি বস্তায় সর্বমোট (১৪+১২+১২+১২)=৫০ (পঞ্চাশ) কেজি গাঁজা পেয়ে উদ্ধার পূর্বক জব্দ তালিকা মূলে জব্দ করেন।

উল্লেখ্য যে, গ্রেফতারকৃত ০১নং আসামী মোঃ রাকিব হাসান প্রকাশ রকি (৩৫) এর বিরুদ্ধে পূর্বের ০৫ টি মাদক মামলা ও ০১ টি অন্যান্য ধারায় মামলা, ০২নং আসামী হায়দার আহম্মেদ উৎসব প্রকাশ উৎসব শিকদার এর বিরুদ্ধে পূর্বের ০৪ টি মাদক মামলা ও ০১ টি অন্যন্য ধারায় মামলা এবং ০৩নং আসামী মাহফুজুর রহমান প্রকাশ মুন্না (৩০) এর বিরুদ্ধে পূর্বের ০১ টি মাদক মামলা ও ০১ টি গনধর্ষন মামলা বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।

উক্ত ঘটনায় চৌদ্দগ্রাম থানায় এজাহার দায়ের করলে চৌদ্দগ্রাম থানার মামলা নং-০৪, তারিখ-০৩/০৪/২০২৪ খ্রিঃ, ধারা-২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬(১) সারণির ১৯(গ)/৪১, রুজু করা হয়।   

Dummy Ad 1

রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২১ মার্চ, ২০২৪

রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন

ফরিদপুর প্রতিনিধি: ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার মেগচামী খান বাড়ীর বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মেগচামী স্কুল এন্ড কলেজের প্রাক্তন সহকারী শিক্ষক হারুন অর রশিদ (৮২) ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। 

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) যোহর বাদ মেগচামী খান বাড়ী জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামনুন আহমেদ অনিকের নেতৃত্বে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাকে গার্ড অফ অনার প্রদান করা হয়। এসময় মধুখালী উপজেলা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা খুরশীদ আলম সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। 

এরপর জানাজার নামাজ শেষে তাকে খান বাড়ী পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। পারিবারিক সূত্র জানায়, মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকার মীরপুরস্থ বাসভবনে বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে যান। তাঁর একমাত্র সন্তান যুবরাজ খান বর্তমানে আমেরিকা প্রবাসী মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনার জন্য সকলের নিকট দোয়া চেয়েছেন। 



দুঃস্থ, অসহায়, পথচারী ও শ্রমজীবি মানুষের মধ্যে ইফতার বিতরণ করেন: উল্লাপাড়া ছাত্রলীগ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ৩১ মার্চ, ২০২৪

দুঃস্থ, অসহায়, পথচারী ও শ্রমজীবি মানুষের মধ্যে ইফতার বিতরণ করেন: উল্লাপাড়া ছাত্রলীগ

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় দুঃস্থ, অসহায়, পথচারী ও শ্রমজীবি মানুষের মধ্যে ইফতার বিতরণ করা হয়েছে। 

রবিবার (৩১ মার্চ) বিকেলে স্থানীয় সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা জননেতা শফিকুল ইসলাম শফির অনুপ্রেরণায় ছাত্রলীগ নেতা মোঃ শরিফুল ইসলাম শক্তির উদ্যোগে প্রায় ৩ শতাধিক রোজাদারের মধ্যে এ ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়। শরিফুল সিরাজগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক মানব সম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক, সহ সম্পাদক ও উল্লাপাড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক পদে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন।

ইফতার বিতরণ অনুষ্ঠানে শক্তি বলেন, শিক্ষা, শান্তি ও প্রগতির পতাকা বাহী সংগঠন বাংলাদেশে ছাত্রলীগের একজন কর্মী হিসেবে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে মাস ব্যাপী ইফতার বিতরণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে নিজ অর্থায়নে প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও রোজাদারদের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হলো। এ সময় তিনি আরও বলেন, কয়েক দিন পরেই পবিত্র ঈদুল ফিতর। ঈদ বয়ে আনুক সকলের জন্য শান্তি ও সম্প্রতি।

বিতরণ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আমিনুজ্জামান অলক, সাবেক ছাত্রনেতা শফিকুল ইসলাম পলাশ, দবির উদ্দিন, হাবিবুল্লাহ বেলালী শিশির, সুজন সরকার সহ ছাত্রলীগের আরো অনেকে।


ধর্ষণকাণ্ড: জাবিতে দ্বিতীয় দিনের মত প্রশাসনিক ভবন অবরোধ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

ধর্ষণকাণ্ড: জাবিতে দ্বিতীয় দিনের মত প্রশাসনিক ভবন অবরোধ

JlecBD ডেস্ক: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্ষক ও তার সহযোগীদের সর্বোচ্চ সাজাসহ পাঁচ দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মত নতুন প্রশাসনিক ভবন ‘প্রতীকী অবরোধ’ করেছেন আন্দোলনকারীরা। 

মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম ‘নিপীড়নবিরোধী মঞ্চের’ ব্যানারে দুই ঘণ্টা ধরে এ অবরোধ করা হয়। পরে বেলা ১১টায় এই অবরোধ তুলে নেওয়া হয়। 

অবরোধ চলাকালে প্রশাসনিক ভবনে কোনো কর্মকর্তাদের প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নূরুল আলমকেও দেখা যায়নি। 

এর আগে সোমবার সকাল ৯টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত নতুন প্রশাসনিক ভবনে প্রতীকী অবরোধ করেছিল ‘নিপীড়নবিরোধী মঞ্চ'। 

‘নিপীড়নবিরোধী মঞ্চের’ পাঁচ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- ধর্ষক ও তার সহায়তাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা; মেয়াদোত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের হল থেকে বের করে গণরুম বিলুপ্তপূর্বক নিয়মিত শিক্ষার্থীদের আবাসন নিশ্চিত ও র‌্যাগিং সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনা; নিপীড়ক শিক্ষক মাহমুদুর রহমান জনির বিচার নিষ্পত্তি করাসহ ক্যাম্পাসে বিভিন্ন সময়ে নানাবিধ অপরাধে অভিযুক্তদের বিচারের আওতায় আনা; নিপীড়কদের সহায়তাকারী প্রক্টর ও মীর মশাররফ হোসেন হলের প্রাধ্যক্ষের অপরাধ তদন্ত ও সুষ্ঠু হওয়ার স্বার্থে তদন্ত চলাকালে তাদের প্রশাসনিক পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া; মাদকের সিন্ডিকেট চিহ্নিত করে জড়িতদের ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক শামছুল আলম বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়কে মাদকমুক্ত করতে হবে, অছাত্রদের সরিয়ে দিতে হবে। প্রশাসন আমাদেরকে বলেছিল, পাঁচ কর্মদিবসে অছাত্রদের বের করে দিবে। কিন্তু তারা সেটা পারেনি। প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে ঢাকায় দ্বারে দ্বারে ঘুরছে।“ 

তিনি বলেন, “সোমবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে প্রশাসন দেখা করেছে। এখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কী করবেন? তার কাছে গিয়েছিলেন নিশ্চয় ক্যাম্পাসে পুলিশের সহায়তা নিয়ে তল্লাশি করার জন্য। কিন্তু পুলিশ এখানে কী সহায়তা করবে, তারা কি বহিরাগত অছাত্রদের চেনে? এখানে হল প্রশাসন যদি কাজ করে তাহলে কিন্তু সমাধান হয়। কিন্তু তারা কেউ কাজ করছেন না।”

গত ১৫ বছরে প্রতিটা হল টর্চার সেলে পরিণত হয়েছে; রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে যে বিচারহীনতা চলছে তার প্রভাব এখানে পড়েছে বলে জানান এই অধ্যাপক।  

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক সমিতির সহসভাপতি ও প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সোহেল আহমেদ বলেন, “এক পৈশাচিক ঘটনা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেকগুলো ব্যাধিকে জাতির সামনে তুলে ধরেছে। এই সংক্রামক ব্যাধিগুলো দূর করা যাবে না এটা এমনও না। এটা অবশ্যই দূর করার মত। কিন্তু এক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে যে দায়িত্বশীল হতে হবে। সেই দায়িত্ব আমরা দেখিনি। 

“বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবারকে যে ঘটনাগুলো কলুষিত করেছে, কলঙ্কিত করেছে, সম্মান ক্ষুণ্ন করেছে সেই সম্মান উদ্ধারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কোনো তৎপরতা আমরা দেখতে পাচ্ছি না।" 

তিনি বলেন, “এই বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদক কীভাবে ছড়িয়ে গেছে, মাদক ব্যবসা, চোরা চালান, মাদক সেবন সামনে এসেছে। র‍্যাবের ব্রিফিং থেকে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে দিনের পর দিন যে পাশবিক ঘটনাগুলো ঘটছিল তা এই অছাত্ররা করছিল। এই প্রশাসন ব্যর্থ হয়েছে তারা দায় এড়াতে পারে না। শুধু এই প্রশাসন তা উপলব্ধি করতে পারছে না।" 

অবরোধ চলাকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী কনোজ কান্তি রায় বলেন, "এই ক্যাম্পাসে একজন বৈধ শিক্ষার্থী থাকার জায়গা ও লেখাপড়ার জন্য চেয়ার-টেবিল পায় না। অন্যদিকে কিছু অবৈধ শিক্ষার্থী ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনের ছত্রছায়ায় থেকে তাদের সঙ্গে লেজুড়বৃত্তি করে হলগুলোতে থাকছে।যার ফলে বৈধ শিক্ষার্থীরা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

“গণরুমে ওঠার পরে যারা ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে জড়িত হয় তাদেরকে আগে সিট দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষমতা কুক্ষিগত করার একটা প্রবণতা তৈরি হয়। আর গণরুম ও গেস্টরুমের কালচার এবং র‍্যাগিং শিক্ষার্থীদের মস্তিষ্ককে বিকৃত করে তোলে।” 

এ সময় সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক জামাল উদ্দিন, ফার্মেসি বিভাগের অধ্যাপক মাফরুহি সাত্তার ও সোহেল রানা, ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক পারভীন জলী, সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আমেনা ইসলাম, প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক বোরহান উদ্দিন, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক নূরুল ইসলাম।