শেয়ার বাজার

রমজানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ নিয়ে যা জানাল শিক্ষা মন্ত্রণাল

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: রবিবার, ১০ মার্চ ২০২৪

রমজানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ নিয়ে যা জানাল শিক্ষা মন্ত্রণাল

আসন্ন রমজানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশনা দিয়েছেন হাইকোর্ট। তবে হাইকোর্টের আদেশ চ্যালেঞ্জ করে আপিল করবে কী না এমন সিদ্ধান্ত এখনো নেয়নি শিক্ষা মন্ত্রণালয়। রায়ের কপি না পাওয়ায় এখনই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়। রায়ের কপি পাওয়ার পর অ্যাটর্নি জেনারেলের সঙ্গে আলোচনা করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

রোববার (১০ মার্চ) সন্ধ্যায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়েরের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রমজানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার বিষয়ে হাইকোর্টের আদেশের প্রেক্ষিতে সরকারের অবস্থান। এখনো রায়ের কপি পাওয়া যায়নি। রায়ের কপি পেলে অ্যাটর্নি জেনারেলের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

এদিকে রমজানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত স্থগিত করে হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ। আগামীকাল সোমবার আপিল বিভাগে আবেদন করা হবে।

এর আগে এদিন দুপুরে রমজানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত স্থগিত করেন হাইকোর্ট। বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এক শিক্ষার্থীর অভিভাবকের করা রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত এ আদেশ দেন।

Dummy Ad 1

ভুট্টা চাষের আড়ালে আফিম চাষ, জমির মালিক গ্রেপ্তার

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

ভুট্টা চাষের আড়ালে আফিম চাষ, জমির মালিক গ্রেপ্তার

JlecBD (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি: মানিকগঞ্জের শিবালয়ে নিষিদ্ধ আফিম গাছ চাষ করায় নূরুল ইসলাম (৪৫) নামের একজনকে আটক করা হয়েছে।

রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে শিবালয় উপজেলার তেওতা ইউনিয়নের পুরান পয়লা এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত নূরুল ইসলাম উপজেলার তেওতার পুরান পয়লা এলাকার জাবেদ খানের ছেলে।তিনি পেশায় কৃষক।

ডিবি পুলিশ জানান, শিবালয় উপজেলার তেওতা ইউনিয়নের পুরান পয়লা এলাকার একটি ফসলের মাঠে ভুট্টাক্ষেতের মাঝখানে ছয় শতাংশ জমিতে আফিম গাছের আবাদের খবর পেয়ে রাতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় আফিম গাছ আবাদের সততা পাওয়ায় রোববার সকালে নূরুল ইসলামকে আটক করা হয়।

জেলা ডিবি পুলিশের এসআই রিপন নাগ জানান, আফিম গাছ দেখতে অনেকটা গোলাপ ফুলের মতো। অভিযানে নূরুল ইসলামের ফসলের ক্ষেত থেকে প্রায় ৩০ হাজার আফিমের গাছ কেটে নেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে অনেক গাছে ফুল ও ফলও ধরেছিল। এঘটনায় নূরুল ইসলামের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য আইনে দুটি মামলার প্রস্তুতি চলছে। উদ্ধার করা আফিম গাছগুলো পরীক্ষার জন্য মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে পাঠানো হবে বলেও জানান তিনি।


সমুদ্রসীমার সম্পদ আহরণ করে কাজে লাগানোর তাগিদ প্রধানমন্ত্রীর

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

সমুদ্রসীমার সম্পদ আহরণ করে কাজে লাগানোর তাগিদ প্রধানমন্ত্রীর

JlecBD ডেস্ক: সমুদ্রসীমার সম্পদ আহরণ করে দেশের মানুষের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘টেরিটোরিয়াল ওয়াটারস অ্যান্ড মেরিটাইম জোনস অ্যাক্ট, ১৯৭৪ (অ্যাক্ট নং ২৬, ১৯৭৪)’ প্রণয়নের ৫০ বছর পূর্তিতে ‘সুবর্ণজয়ন্তী’ উদযাপন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের আছে তরুণ সমাজ। এরা অত্যন্ত মেধাবী। তাদের পথ দেখালেই বীরদর্পে সামনে এগিয়ে যাবে। আমরা সেটাই চাই।

এসময় বিভিন্ন দেশের যুদ্ধের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, শান্তি প্রগতি ও উন্নতির পথ দেখায়, জাতিকে অগ্রগরমান করে, উন্নত জীবন দেয়। আমরা সেজন্য শান্তি চাই। যুদ্ধ চাই না। বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় সেটি আছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা যেখানে রেখে গেছেন, বাংলাদেশ সেখানে থমকে গিয়েছিল। আমরা আবার সেখান থেকে শুরু করে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত করেছি। আমরা চাই, ২০৪১ সালের বাংলাদেশ হবে উন্নত, সমৃদ্ধ, স্মার্ট বাংলাদেশ। আধুনিক প্রযুক্তি ও জ্ঞানসম্পন্ন নাগরিক গড়ে তুলতে চাই। আমরা বিশ্বের বুকে মাথা উচু করে দাঁড়াবো। মর্যাদা নিয়ে চলবো। সব পরিকল্পনা ও কর্মসূচি নিয়ে রেখেছি। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সময়োপযোগী করে আমাদের পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে।

তিনি বলেন, খনিজ সম্পদসহ সব আমাদের উত্তোলন করতে হবে। কাজে লাগাতে হবে। এজন্য যথাযথ বিনিয়োগও প্রয়োজন। এজন্য আলাপ আলোচনা করছি। আন্তর্জাতিক টেন্ডারও দিয়েছি। আমরা বিশাল সমুদ্রসীমার যথাযথ ব্যবহার করে দেশের মানুষের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে কাজে লাগাতে চাই।

এসময় তিনি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আহ্বান জানিয়ে বলেন, আপনারা আসুন। বাংলাদেশে বিনিয়োগ করুন। আমাদের ভৌগলিক অবস্থানের কারণেই বিনিয়োগ করে আপনারাও লাভবান হবেন।

সরকারপ্রধান বলেন, আমরা কারো সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হবো না। তবে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার সামর্থ্য থাকতে হবে। ফোর্সেস গোল তৈরি করেছি। সে অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছি।

সমুদ্র এলাকার উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, বিশাল সমুদ্র এলাকায় ভৌত অবকাঠামো উন্নয়নে কাজ চলছে। মাতারবাড়িতে ডিপ সি পোর্ট করেছি। পায়রা সি পোর্ট করছি। এটা থেকে সমুদ্র বেশি দূরে না। এটার একটা ভবিষ্যৎ আছে। আমরা ধীরে ধীরে উন্নতি করছি। তাড়াহুড়া করছি না। ব্লু ইকোনমি বাস্তবায়নে বিশেষ ব্যবস্থা নিচ্ছি। আমাদের ভৌগলিক অবস্থানের কারণে নৌবাহিনী কতটা গুরুত্বপূর্ণ আমাদের জাতির পিতা অনুভব করেছেন। আমি এই নৌবাহিনীকে ত্রিমাত্রিক নৌবাহিনীতে রূপান্তর করেছি। অনেকে বলে, এটা কী দরকার ছিল। আমরা ছোট দেশ। আমরা কিন্তু জনসংখ্যার দিক থেকে অনেক বড়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭৫ সালের পরের সরকার আর কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। বিশাল সমুদ্রসীমায় আমাদের অধিকার নিয়ে কেউ কোনো কথা বলেনি, কোনো রকম উদ্যোগ নেয়নি। আমাদের স্থল সীমানা চুক্তিও জাতির পিতা করে দিয়ে যান। সংবিধান সংশোধন করে সে চুক্তি বাস্তবায়ন করে দিয়ে যান। পরে সেটি আর কার্যকর হয়নি। ২১ বছর পর আমরা ক্ষমতায় আসি এবং এ নিয়ে কাজ শুরু করি। এটি করতে হয় গোপনীয়ভাবে। সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়, এই নীতি মেনে চলেছি। পাশাপাশি আমাদের অধিকারটা আদায়েও সচেতন হই। উদ্যোগ নিই।

শেখ হাসিনা বলেন, বিশাল সমুদ্রসীমা আমাদের আছে। এটি আমাদের দেশের অর্থনীতিতে অনেক অবদান রাখতে পারবে। আজকের দিনের এই সেমিনার আমাদের সামুদ্রিক সম্পদের ব্যবহার ও সব সংস্থার সঙ্গে সহযোগিতা এবং সহায়ক ভূমিকা পালনে সক্ষম হবে। সমুদ্রপথ সবাই ব্যবহার করছে এবং ব্যবসা বাণিজ্য করে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত কোনো সংঘাত হয়নি, শান্তিপূর্ণ বাণিজ্যপথ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এটি অব্যাহত থাকবে বলে আমি বিশ্বাস করি। কখনোই সংঘাতপূর্ণ পরিবেশ হবে না। আমাদের পররাষ্ট্রনীতির মূলনীতি সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব ধারণ করেই আমরা এগিয়ে যাবো।

আনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। এছাড়া বিভিন্ন বাহিনীর প্রধানসহ সরকারের পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।



কিশোর গ্যাং
দুইদিনে গ্রেফতার ৭৫ জামিনে সুপারিশ করলে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ০৬ মার্চ, ২০২৪

দুইদিনে গ্রেফতার ৭৫ জামিনে সুপারিশ করলে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা

রাজধানীর তেজগাঁও, গুলশান, উত্তরা ও মতিঝিল এলাকায় যৌথ অভিযান চালিয়ে গত দুদিনে ৭৫ কিশোর গ্যাং সদস্যকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

ডিবি বলছে, কিশোর গ্যাংয়ের সঙ্গে বর্তমানে ধনীর সন্তানরাও জড়িয়ে যাচ্ছে। তারা মারামারিসহ হত্যার মতো ঘটনা ঘটাচ্ছে। কিশোর গ্যাংবিরোধী ধারাবাহিক অভিযান চলবে। তাদের জামিনের বিষয়ে কেউ সুপারিশ নিয়ে এলে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বুধবার (৬ মার্চ) রাজধানীর মিন্টো রোডে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ এসব কথা জানান।

তিনি বলেন, দুদিনে ৭৫ কিশোর গ্যাং সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্বের কারণে সমাজের শান্তিশৃঙ্খলা নষ্ট হচ্ছে। কিশোর গ্যাং সদস্যরা ছিনতাই, ইভটিজিং, হুমকি দেওয়া, স্কুল-কলেজের ছাত্রীদের ভয় দেখানো ও বিভিন্ন সময়ে উত্তেজনা পরিস্থিত সৃষ্টি করে। এ কাজগুলো তারা দলবদ্ধ হয়ে করে। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় নানা নামে প্রভাব বিস্তার করে আসছে তারা।

রাজধানীর উত্তরা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ইয়োং স্টার, বিগবস, ডিস্কো বয়েজ, বন্ধুমহল, শীল বিষু গ্যাং, পারভেজ গ্রুপ, রুস্তম গ্রুপ, ইয়োং স্টার গ্রুপ, নাইনএমএম গ্রুপ, নাইন স্টার গ্রুপ, রামপুরা এলাকায় অভিযান চালিয়ে উজ্জ্বল গ্রুপের সদস্যদের গ্রেফতার করা হয়েছে।

কিশোর গ্যাং গ্রুপগুলো মাদক, চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধ করে আসছে। তাদের কিছু বড় ভাইয়ের ছত্রচ্ছায়ায় এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করে আসছে। এমনকি তারা চুরি-ছিনতাই করে আসছে। এসব কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় গত দুই বছরে ৩৪ জন কিশোর নিহত হয়েছে।


হারুন অর রশীদ আরও বলেন, একসময় মনে করতাম ভাসমান ও নিম্ন আয়ের পরিবারের সন্তানরা কিশোর গ্যাং চক্রে জড়িত হচ্ছে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে উচ্চ মাধ্যবিত্ত, ধনীদের আলালের ঘরে দুলালরাও কিশোর গ্যাং চক্রে জড়িয়ে যাচ্ছে। তাদের পোশাক, চুলের কাটিং চলাফেরা সবই ভীতিকর। এসব ধনীর সন্তানরা প্রথমে মাদকসেবন, পরে মাদক বিক্রিতেও জড়িয়ে যাচ্ছে। এছাড়া তারা এলাকায় স্থানীয় রাজনৈতিক বড় ভাই আবার কখনো কাউন্সিলরদের নিয়ন্ত্রণে থেকে তারা হত্যার মতো ঘটনা ঘটাচ্ছে। বর্তমান ও সাবেক কাউন্সিলরদের ছত্রচ্ছায়ার অভিযোগ রয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে দুদিন ৭৫ কিশোর গ্যাং সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। সবাই কিশোর গ্যাং চক্রে জড়িত থাকার কথা আমাদের কাছে স্বীকার করেছে।

কিশোর গ্যাং সামাজিক অবক্ষয়ের কারণ উল্লেখ করে ডিবিপ্রধান বলেন, এখন যে সামাজিক অবক্ষয় ঘটছে। এসব কিশোর স্কুলে পড়ালেখা বাদ দিয়ে মাদকসেবনের মতো উশৃঙ্খল জীবন-যাপন করছে। গোয়েন্দা পুলিশ কাজ করছে। তবে আমি মনে করি অভিভাকদের উচিত তার সন্তান কোথায় যায়, কার সঙ্গে মিশে তার খোঁজ রাখা। পাশাপাশি মা-বাবার উচিত সন্তানদের সময় দেওয়া। গ্রেফতার করে কিশোর গ্যাং দমন করা যাবে না। সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। সন্তানদের ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা দিতে হবে।

কিশোর গ্যাংয়ের আশ্রয় দেওয়া বড় ভাইদের পরিচয় প্রকাশ করা হবে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, বর্তমানে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের গ্রেফতার করেছি। তাদের জিজ্ঞাসাবাদে অনেক বড় ভাইয়ের নাম পেয়েছি। এসব নাম তদন্ত করে দেখবো কারা কারা কিশোর গ্যাং সদস্যদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছে। তবে আমি মনে করি এসব কিশোর গ্যাংয়ের নানা অপরাধ করার তথ্যতো কাউন্সিলররা জানেন।

হারুন অর রশীদ বলেন, কিশোর গ্যাং গ্রুপের সদস্যরা কিন্তু বড় বা রাজনৈতিক নেতাদের পরিচয় দিয়ে এলাকায় চাঁদাবাজি করে। মাদক ব্যবসাসহ নানা অপরাধ করে। কিশোর গ্যাংয়ের এমন দৌরাত্ম্যের কারণে কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পায় না। পাশাপাশি স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা ও পরিবারের সদস্যদের কিশোর গ্যাং দমনে এগিয়ে আসতে হবে। কিশোর গ্যাংবিরোধী ধারাবাহিক অভিযান চলবে। এ বিষয়ে কেউ সুপারিশ নিয়ে এলে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।