শেয়ার বাজার

সমুদ্রসীমার সম্পদ আহরণ করে কাজে লাগানোর তাগিদ প্রধানমন্ত্রীর

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

সমুদ্রসীমার সম্পদ আহরণ করে কাজে লাগানোর তাগিদ প্রধানমন্ত্রীর

JlecBD ডেস্ক: সমুদ্রসীমার সম্পদ আহরণ করে দেশের মানুষের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘টেরিটোরিয়াল ওয়াটারস অ্যান্ড মেরিটাইম জোনস অ্যাক্ট, ১৯৭৪ (অ্যাক্ট নং ২৬, ১৯৭৪)’ প্রণয়নের ৫০ বছর পূর্তিতে ‘সুবর্ণজয়ন্তী’ উদযাপন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের আছে তরুণ সমাজ। এরা অত্যন্ত মেধাবী। তাদের পথ দেখালেই বীরদর্পে সামনে এগিয়ে যাবে। আমরা সেটাই চাই।

এসময় বিভিন্ন দেশের যুদ্ধের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, শান্তি প্রগতি ও উন্নতির পথ দেখায়, জাতিকে অগ্রগরমান করে, উন্নত জীবন দেয়। আমরা সেজন্য শান্তি চাই। যুদ্ধ চাই না। বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় সেটি আছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা যেখানে রেখে গেছেন, বাংলাদেশ সেখানে থমকে গিয়েছিল। আমরা আবার সেখান থেকে শুরু করে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত করেছি। আমরা চাই, ২০৪১ সালের বাংলাদেশ হবে উন্নত, সমৃদ্ধ, স্মার্ট বাংলাদেশ। আধুনিক প্রযুক্তি ও জ্ঞানসম্পন্ন নাগরিক গড়ে তুলতে চাই। আমরা বিশ্বের বুকে মাথা উচু করে দাঁড়াবো। মর্যাদা নিয়ে চলবো। সব পরিকল্পনা ও কর্মসূচি নিয়ে রেখেছি। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সময়োপযোগী করে আমাদের পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে।

তিনি বলেন, খনিজ সম্পদসহ সব আমাদের উত্তোলন করতে হবে। কাজে লাগাতে হবে। এজন্য যথাযথ বিনিয়োগও প্রয়োজন। এজন্য আলাপ আলোচনা করছি। আন্তর্জাতিক টেন্ডারও দিয়েছি। আমরা বিশাল সমুদ্রসীমার যথাযথ ব্যবহার করে দেশের মানুষের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে কাজে লাগাতে চাই।

এসময় তিনি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আহ্বান জানিয়ে বলেন, আপনারা আসুন। বাংলাদেশে বিনিয়োগ করুন। আমাদের ভৌগলিক অবস্থানের কারণেই বিনিয়োগ করে আপনারাও লাভবান হবেন।

সরকারপ্রধান বলেন, আমরা কারো সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হবো না। তবে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার সামর্থ্য থাকতে হবে। ফোর্সেস গোল তৈরি করেছি। সে অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছি।

সমুদ্র এলাকার উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, বিশাল সমুদ্র এলাকায় ভৌত অবকাঠামো উন্নয়নে কাজ চলছে। মাতারবাড়িতে ডিপ সি পোর্ট করেছি। পায়রা সি পোর্ট করছি। এটা থেকে সমুদ্র বেশি দূরে না। এটার একটা ভবিষ্যৎ আছে। আমরা ধীরে ধীরে উন্নতি করছি। তাড়াহুড়া করছি না। ব্লু ইকোনমি বাস্তবায়নে বিশেষ ব্যবস্থা নিচ্ছি। আমাদের ভৌগলিক অবস্থানের কারণে নৌবাহিনী কতটা গুরুত্বপূর্ণ আমাদের জাতির পিতা অনুভব করেছেন। আমি এই নৌবাহিনীকে ত্রিমাত্রিক নৌবাহিনীতে রূপান্তর করেছি। অনেকে বলে, এটা কী দরকার ছিল। আমরা ছোট দেশ। আমরা কিন্তু জনসংখ্যার দিক থেকে অনেক বড়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭৫ সালের পরের সরকার আর কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। বিশাল সমুদ্রসীমায় আমাদের অধিকার নিয়ে কেউ কোনো কথা বলেনি, কোনো রকম উদ্যোগ নেয়নি। আমাদের স্থল সীমানা চুক্তিও জাতির পিতা করে দিয়ে যান। সংবিধান সংশোধন করে সে চুক্তি বাস্তবায়ন করে দিয়ে যান। পরে সেটি আর কার্যকর হয়নি। ২১ বছর পর আমরা ক্ষমতায় আসি এবং এ নিয়ে কাজ শুরু করি। এটি করতে হয় গোপনীয়ভাবে। সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়, এই নীতি মেনে চলেছি। পাশাপাশি আমাদের অধিকারটা আদায়েও সচেতন হই। উদ্যোগ নিই।

শেখ হাসিনা বলেন, বিশাল সমুদ্রসীমা আমাদের আছে। এটি আমাদের দেশের অর্থনীতিতে অনেক অবদান রাখতে পারবে। আজকের দিনের এই সেমিনার আমাদের সামুদ্রিক সম্পদের ব্যবহার ও সব সংস্থার সঙ্গে সহযোগিতা এবং সহায়ক ভূমিকা পালনে সক্ষম হবে। সমুদ্রপথ সবাই ব্যবহার করছে এবং ব্যবসা বাণিজ্য করে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত কোনো সংঘাত হয়নি, শান্তিপূর্ণ বাণিজ্যপথ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এটি অব্যাহত থাকবে বলে আমি বিশ্বাস করি। কখনোই সংঘাতপূর্ণ পরিবেশ হবে না। আমাদের পররাষ্ট্রনীতির মূলনীতি সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব ধারণ করেই আমরা এগিয়ে যাবো।

আনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। এছাড়া বিভিন্ন বাহিনীর প্রধানসহ সরকারের পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।


Dummy Ad 1

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২৭ মার্চ, ২০২৪

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে মহান স্বাধীনতা  ও জাতীয় দিবস উদযাপন

এমএ আলম, চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি: কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে উপজেলা আ’লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) বিকালে স্থানীয় সংসদ সদস্য মো: মুজিবুল হক মুজিব এমপি’র চৌদ্দগ্রাম বাজারস্থ কার্যালয়ে আয়োজিত আলোচনা সভায় উপজেলা আ’লীগের সহ-সভাপতি আকতার হোসেন পাটোয়ারীর সভাপতিত্বে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ রহমত উল্লাহ বাবুল, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) এবিএম এ বাহার, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য এম. তমিজ উদ্দিন ভূঁইয়া সেলিম, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের উপদেষ্টা আবু তাহের, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ইসহাক খাঁন, কুমিল্লা জেলা পরিষদ সদস্য এমরানুল হক কামাল (ভার্ড কামাল), উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি জিএম জাহিদ হোসেন টিপু, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ভিপি ফারুক আহমেদ মিয়াজী, জাকির হোসেন ভূঁইয়া, দফতর সম্পাদক নান্টু চন্দ্র দেবনাথ, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক মাহবুবুল হক মোল্লা বাবলু, ইউপি চেয়ারম্যান ভিপি মাহবুব হোসেন মজুমদার, নায়িমুর রহমান মজুমদার মাছুম, কাজী ফখরুল আলম ফরহাদ, মোস্তফা কামাল, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন পাটোয়ারী, উপজেলা যুবলীগ নেতা ইমাম হোসেন পাটোয়ারী এনাম, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফয়েজুন্নেছা আমিন, সাধারণ সম্পাদক তাহমিনা আক্তার, পৌর যুবলীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম পাটোয়ারী, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক কাজী আল রাফি, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক কাউছার হানিফ শুভ, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি জোবায়ের হোসেন শুভ, সাধারণ সম্পাদক জামশেদ হোসেন নয়ন প্রমুখ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল হক, গুনবতী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ভিপি আবুল খায়ের, কনকাপৈত ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহআলম পাটোয়ারী, পৌর কাউন্সিলর বদিউল আলম পাটোয়ারী, মফিজুর রহমান, সাইফুল ইসলাম শাহীন, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য মো: ওমর ফারুক, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মতিউর রহমান জালাল সহ উপজেলা, পৌরসভা ও বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আগত আওয়ামী লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুবলীগ, শ্রমিক লীগ ও ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী।



চুড়ান্ত প্রার্থীদের নাম ঘোষণার সময় জানালেন: ওবায়দুল কাদের

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২৪ নভেম্বর, ২০২৩

চুড়ান্ত প্রার্থীদের নাম ঘোষণার সময় জানালেন: ওবায়দুল কাদের

JlecBD: আগামী রোববারের মধ্যে ৩০০ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন দলঠির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) বিকেলে সাংবাদিকদের এ কথা জানান। ওবায়দুল কাদের বলেন, রোববারের মধ্যে মনোনীত প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা ঘোষণা করবে আওয়ামী লীগ। একসঙ্গে ৩০০ আসনের প্রার্থী ঘোষণা করা হবে।

ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান এখন থেকে রাজনীতি করবেন জানিয়ে তিনি বলেন, এমনটি দলকে বলা হয়েছে। বাংলাদেশের যেকোনো আসন থেকে তিনি মনোনয়ন পেতে পারেন।

জনগণ নির্বাচনমুখী হয়েছে এটি সরকারের সাফল্য মন্তব্য করে করে কাদের বলেন, তবে রাজনীতিতে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি এখন অর্থনীতিকে ধ্বংস করার পথ বেঁচে নিয়েছে। কিন্তু হামলা করে নির্বাচন ভণ্ডুল করা যাবে না।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, বিএনপি নির্বাচনে আসবে না এটি উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তারা জোটগতভাবে না হলেও দলের ভেতর থেকে অনেকে অংশ নিতে পারেন।

এর আগে বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) ওবায়দুল কাদের জানিয়েছিলেন, দলীয় প্রার্থীদের নামের চূড়ান্ত তালিকা ২৫ নভেম্বরের মধ্যেই একসঙ্গে অনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হবে।

তিনি জানান, নির্বাচনের দৌড়ে বাদ পড়ছেন আওয়ামী লীগের বর্তমান কিছু সংসদ সদস্যও। অন্যদিকে এগিয়ে আছেন বয়সে তরুণ ও জনগণের কাছে অপেক্ষাকৃত জনপ্রিয় ব্যক্তিরা। এ ছাড়া জোট এবং বিদ্রোহী প্রার্থীদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত পরে নেয়া হবে।

কাদের জানান, জনগণের কাছে যার বেশি গ্রহণযোগ্যতা আছে, প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সেই বিষয়টি সবচেয়ে বেশি প্রধান্য বা গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।



রাজশাহীতে ১৩তম ডেপুটি জেলার ও কারারক্ষি বুনিয়াদি কোর্সের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১০ মার্চ, ২০২৪

রাজশাহীতে ১৩তম ডেপুটি জেলার ও কারারক্ষি বুনিয়াদি কোর্সের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

রাজশাহী প্রতিনিধি: রাখিব নিরাপদ দেখাব আলোর পথ’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে রাজশাহীতে ১৩তম ডেপুটি জেলার এবং ৬১তম ব্যাচ কারারক্ষি ও মহিলা কারারক্ষি বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্স সমাপনী কুচকাওয়াজ ও শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

রোববার (১০ মার্চ) সকাল ৯ টায় কারা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রাজশাহীতে ১৩তম ডেপুটি জেলার এবং ৬১তম ব্যাচ কারারক্ষি ও মহিলা কারারক্ষি বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্স সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। 

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব আব্দুল্লাহ আল মাসুদ চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কারা মহা পরিদর্শক আনিসুল হক। প্রধান অতিথির বক্তব্যে সচিব আব্দুল্লাহ আল মাসুদ বলেন, কারাগারে বসে এখন কয়েদিরা বিভিন্ন পণ্য তৈরি করছেন। বন্দীদের শ্রম কাজে লাগানোর উদ্দেশ্যে সরকার কারা অভ্যন্তরে কয়েদীদের প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন। তাদের উৎপাদিত এসব পণ্য বিক্রয়ের লভ্যাংশের অর্ধেক কারাবন্দী হস্তশিল্পীদের দেওয়া হবে।

তিনি বলেন, কারাগারের নিরাপত্তা বিধানের পাশাপাশি বন্দীদের প্রতি মানবিক আচরণ করতে হবে ও অপরাধীদের চরিত্র সংশোধন করে সমাজে পুনর্বাসনের লক্ষ্যে সবাইকে কাজ করতে হবে।

কারাগারে যেনো কেউ জঙ্গি কার্যক্রম বা নিষিদ্ধ দ্রব্য সেবন না করতে পারে সেদিকে নজর রাখতেও নির্দেশনা দেন ।

অনুষ্ঠানের শুরুতে অতিথিদের কুচকাওয়াজ পরিদর্শন ও প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ ও ডেপুটি জেলারদের র‍্যাংক ব্যাচ প্রদান করা হয়।

এবারের ১৩তম ডেপুটি জেলার এবং ৬১তম ব্যাচ কারারক্ষি ও মহিলা কারারক্ষি বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সে ১১ জন ডেপুটি জেলার, ৩৪১ জন কারারক্ষি এবং ২৯ জন মহিলা কারারক্ষি অংশ গ্রহণ করেন। 

বুনিয়াদি এই প্রশিক্ষণ কোর্সটি গত ২০সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে ১০মার্চ সমাপনী কুচকাওয়াজ ও শপথ গ্রহণের মাধ্যমে সমাপ্ত করা হয়। এতে কমান্ড্যান্ট কালাম হোসেনের তত্ত্বাবধায়নে ডেপুটি জেলার হিসেবে ১১ জন, কারারক্ষি হিসেবে ৩৪১ জন ও মহিলা কারারক্ষি হিসেবে ২৯ জন প্রশিক্ষন নেন।

কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, কারা মহাপরিদর্শক এএসএম আনিসুল হক, কমান্ড্যান্ট কামাল হোসেন, প্রধান প্রশিক্ষক ওবায়দুর রহমান, কোর্স কো-অর্ডিনেটর নিজাম উদ্দিন,প্যারেড কমান্ডার ফারুক হোসেন, সিনিয়র প্রশিক্ষক ফারুক হোসেন, প্রশিক্ষক হাবলু বাদশা,উপ-প্রশিক্ষক শ্রী সুরজিত চন্দ্র সরকার প্রমুখ।